Skip to main content

বাংলা সাহিত্য প্রাচীন যুগ ,মধ্যযুগ


বাংলা সাহিত্যকে প্রধানত তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়

.আদি যুগ বা প্রাচীন যুগ :৬৫০-১২০০ সাল

.মধ্যযুগ :১২০০ -১৮০০ সাল

.আধুনিক  যুগ :১৮০০- বর্তমান

 

বাংলা সাহিত্যের অন্ধকার যুগ বলা হয়:১২০১-১৩৫০ সাল

বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগের অন্যতম নিদর্শন :চর্যাপদ

চর্যাপদের কবিরা কোন ধর্মের অনুসারী ছিলেন :বৌদ্ধ ধর্মের

চর্যাপদ মুলত :গানের সংকলন

চর্যাপদ আবিষ্কার করেন :হরপ্রশাদ শাস্ত্রী

চর্যাপদ আবিষ্কার হয়:নেপালের রাজ গ্রন্থশালা থেকে

চর্যাপদ আবিষ্কার হয় :১৯০৭ সালে

চর্যাপদ প্রকাশিত হয় :হাজার বছরের পুরান বাংলা ভাষায় বৌদ্ধগান দোহা নামে

চর্যাপদ প্রকাশিত হয় :১৯১৬ সালেবঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদপত্রিকায়

চর্যাপদ রচিত হয় :মাত্রাবৃত্ত ছন্দে

চর্যাপদের ভাষা :সান্ধ্য ভাষা বা আলো আঁধারি ভাষা

চর্যাপদের ভাষা :. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে বঙ্গকামরুপী ভাষা

চর্যাপদ যে বাংলা ভাষায় রচিত তা প্রমান করেন :সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যায়

দি অরিজিন এন্ড ডেভলপমেন্ট অব বেঙ্গলী ল্যাঙ্গুয়েজ  বইটি লেখক :সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যায়

চর্যাপদের মোট কবি :.মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে ২৩ জন সুকুমার সেনের মতে ২৪ জন

চর্যাপদে মোট কবিতার সংখ্যা :৫১ টি

চর্যাপদের মোট কবির সংখ্যা কত :২৪

অপনা মাংসে হরিণা বৈরি কার রচনাভুসুকু পা

চর্যা পদ রচিত হয় কোন আমলেপাল আমলে 

চর্যাপদ মোট আবিষ্কৃত হয়েছে :সাড়ে ৪৬ টি ,২৪,২৫,৪৮ নং পদ পাওয়া যায়নি ২৩ নং পদ খন্ডিত আকারে পাওয়া গেছে

চর্যাপদের প্রাচীন কবি :লুইপা

চর্যাপদের সবচেয়ে বেশি পদ রচনা করেন :কাহ্নপা

চর্যাপদের প্রথম পদ রচনা করেন :লুইপা

চর্যাপদের বাঙ্গালী কবি :শবর পা

চর্যাপদের বয়স আনুমানিক :১০০০ বছর

১৯০৭ সালে হরপ্রশাদ শাস্ত্রী টি পুথি আবিষ্কার করেন ,চর্যাচর্য বিনিশ্চয় ,সরহপাদের দোহা ,কৃষ্ণপাদের দোহা ,ডাকার্নব

বাংলা সাহিত্যে মধ্যযুগ :দ্বাদশ থেকে অষ্টাদশ শতাব্দী

মধ্যযুগে কোন গদ্য সাহিত্য রচিত হয়নি

বাংলা সাহিত্যের অন্ধকার যুগ  :১২০০-১৩৫০ সাল

বাংলা সাহিত্যে অন্ধকার যুগ সৃষ্টির কারন :তুর্কি আক্রমন

শুন্যপুরান ,নিরঞ্জনের উষ্মা রচনাকরেন :রামাই পন্ডিত

মধ্যযুগে রচিত বাংলাভাষার প্রথম কাব্যগ্রন্থ :শ্রীকৃষ্ণ কীর্তন

মধ্যযুগের আদি নিদর্শন :শ্রীকৃষ্ণ কীর্তন

শ্রীকৃষ্ণকীর্তন প্রকাশিত হয় :১৯১৬ সালে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে

খাঁটি বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম কাব্য গ্রন্হ :শ্রীকৃষ্ণকীর্তন

শ্রীকৃষ্ণকীর্তন গ্রন্থটির অন্য নাম :রাধাকৃষ্ণের ধার্মালী

শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের প্রধান চরিত্র :রাধা (জীবাত্না ),কৃষ্ণ (পরম আত্মা ),বড়ায়ি (প্রেমের দুতী )

শ্রীকৃষ্ণকীর্তন আবিষ্কার করেন :শ্রী বসন্তরঞ্জন বিদ্বদ্বল্লভ রায় ১৯০৯ সালে

শ্রীকৃষ্ণকীর্তন আবিষ্কার হয় :পশ্চীম বঙ্গের বাঁকুড়া জেলার কাঁকিল্যা গ্রামে

শ্রীকৃষ্ণকীর্তন রচিত হয় :১৩ খন্ডে

শ্রীকৃষ্ণকীর্তন এর রচয়িতা :মধ্যযুগের আদি কবি বড়ু চন্ডীদাস

বড়ুচন্ডীদাসের প্রকৃত নাম :অনন্ত

বৈষ্ণব পদাবলীর প্রথম কবি: চন্ডীদাস

বৈষ্ণব পদকর্তাদের বলা হয় :মহাজন

বৈষ্ণব পদাবলীর আদি কবি  ‍:মিথিলার কবি বিদ্যাপতি

ব্রজবুলি ভাষা ,বাংলা মৈথিলী ভাষার সমন্বয়ে গঠিত

বাংলা ভাষায় বৈষ্ণব পদাবলীর আদি কবি :চন্ডীদাস

বৈষ্ণব পদাবলীর চার মহাকবি :বিদ্যাপতি ,চন্ডীদাস ,গোবিন্দ দাস ,জ্ঞান দাস

সুখের লাগিয়া ঘর বাধিঁনু অনলে পুড়িয়াগেল ,লিখেছেন জ্ঞান দাস

সই কেমনে ধরিব হিয়া  আমারি বধুয়া আন বাড়ি যায় আমার আঙ্গীনা দিয়া ’’

শুনহ মানুষ ভাই সবার উপর মানুষ সত্য তাহার উপর নাই ।।

আধুনিক যুগে ব্রজবুলি ভাষায় পদ রচনা করেন :রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর  -

মঙ্গল কাব্যের প্রধান তিনটি শাখা :মনসামঙ্গল ,চন্ডীমঙ্গল ,অন্নদামঙ্গল

মঙ্গলকাব্যের কবি :কানা হরি দত্ত ,ভারত চন্দ্র ,মানিক দত্ত

মনসা সর্পের দেবী

মনসামঙ্গল কাব্যের আদি কবি: কানা হরি দত্ত

মনসা বিজয় গ্রন্থের রচয়িতা: বিপ্রশাদ পিপিলাই

বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহিলা কবি :চন্দ্রা বতী

চাঁদ সওদাগর মনসামঙ্গল কাব্য ধারার চরিত্র

মনসা মঙ্গল কাব্যের চরিত্র :চাঁদ সওদাগর ,মনষা ,বেহুলা ,লখিন্দর

চন্ডমঙ্গলকাব্যের আতি কবি :মানিক দত্ত

বাংলাসাহিত্যে প্রথম ঠগ চরিত্র ভাডু দত্ত

চন্ডীমঙ্গলে দুটি কাহিনী :কালকেতু উপাখ্যান ,ধনপতি সওদাগরের কাহিনী

নায়িকার বার মাসের সুখ দু:খের কাহিনীকে বলে: বার মাস্যা

ভারত চন্দ্র রায়গুনকার এর জন্ম ১৭১২ সালে মৃত্যু ১৭৬০ সালে

অন্নদা মঙ্গল কাব্যের শ্রেষ্ঠ কবি :ভারত চন্দ্র রায়গুনকার

মধ্যযুগের শেষ কবি ,প্রথম নাগরিক কবি কে :ভারতচন্দ্র রায়গুনকার

অন্নদা মঙ্গল কাব্য তিন খন্ডে বিভক্তশিবায়ন অন্নদা মঙ্গল ,বিদ্যাসুন্দর কালিকা মঙ্গল ,ভবানন্দ মানসিংহ অন্নদা মঙ্গল

মান সিংহ ভবানন্দ উপাখ্যান রচয়িতা কে :ভারত চন্দ্র রায়গুনকার

আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে ,কার রচনা :ভারতচন্দ্র রায়গুনকার

আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে প্রার্থনাটি কার :ইশ্বরী পাটনী

ভারত চন্দ্র রায়গুনকার   এর কিছু বিখ্যাত উক্তি :মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন

নগর পুড়িলে দেবালয় কি এড়ায়

বড়র পিরিতি বালির বাঁধ ক্ষনে হাতে দড়ি ক্ষনেক চাঁদ

কড়িতে বাঘের দুধ মিলে 

জননী জন্মভুমি স্বর্গের গরিয়সী

ধর্ম মঙ্গল কাব্যের আদি কবি :ময়ুর ভট্ট

ধর্ম মঙ্গল কাব্যের শ্রেষ্ঠ কবি :ঘনরাম চক্রবর্তী

শ্রীচৈতন্যদেব কোন ধর্ম প্রচারক :বৈষ্ণব ধর্ম

চৈতন্য দেবের জীবনীগ্রন্থকে কি বলে  :কচড়া
 
 
বাংলা অনুবাদ কাব্যের সুচনা হয় কোন যুগে :মধ্যযুগে
খ্রীষ্ট পুর্ব চতুর্থ শতকে সংস্কৃত ভাষায় রামায়ন রচনা করেন :বাল্লীকি
বাল্মীকি এর আসল নাম :দস্যু রত্নাকর
রামায়ন বাংলা ভাষায় প্রথম অনুবাদ করেন :কৃত্তিবাস ওঝা
রামায়নের প্রথম মহিলা বাংলা অনুবাদক :চন্দ্রাবতী
রামায়ন মোট কত খন্ডে বিভক্ত : খন্ডে শ্লোক সংখ্যা ২৪০০
সংস্কৃত ভাষায় মুল রামায়ন রচনা করেন :কৃষ্ণ দ্বৈপায়ন ব্যসদেব
মহা ভারত রচিত হয়: আড়াই হাজার বছর পূর্বে
মহাভারত কত খন্ডে বিভক্ত :১৮ খন্ডে শ্লোক সংখ্যা ৮৫০০০
মহাভারতের বিখ্যাত অনুবাদক :কাশিরাম দাস
মহাভারতের পান্ডব বংশের পাঁচ ভাই :যুধীষ্ঠির ,ভীম ,অর্জুন ,নুকুল সহদেব
মহাভারতে উল্লিখিত পঞ্চ পান্ডবের স্ত্রীর নাম :দ্রোপদী
ভগবতের আদি রচয়িতা :ব্যসদেব
ভগবতের অনুবাদ  করেন :মালাধর বসু
কোরান শরীফের বাংলা অনুবাদক কে :ভাই গিরিশচন্দ্র সেন
গিরিশ চন্দ্র সেন কোন ধর্মের অনুসারী ছিলেন :ব্রাহ্ম ধর্মের
গিরিশ চন্দ্র সেনের বাড়ি কোথায় :নরসিংদী জেলায়
ফরাসি ভাষায় রচিত তাজকেরাতুল আউলিয়া কে রচনা করেন :মাওলানা ফরিদ উদ্দীন আত্তার
তাজকেরাতুল আউলিয়া অবলম্বনে তাপস মালা  রচনা করেন :গিরিশ চন্দ্র সেন
মধ্যযুগে বাংলা সাহিত্যে মুসলমান কবি গনের উল্যেখযোগ্য অবদান :রোমান্টিক প্রনয়োপাখ্যান
বাংলা সাহিত্যের প্রথম বাঙ্গালী মুসলমান কবি :শাহ মুহাম্মদ সগীর
ইউসুপ জোলেখা কে রচনা করেন :শাহ মুহাম্মদ সগীর
বাংলা সাহিত্যের প্রথম প্রনয়োপাখ্যান কোনটি  :ইউসুপ জোলেখা
লাইলী মজনু কাব্য প্রথম রচনা করেন :ইরানী কবি নিজামী গঞ্জাভী ১১৮৮ সালে 
লায়লা ওয়া মজনুন কাব্য কে রচনা করেন :ইরানের কবি আব্দুর রহমান জামি
লাইলী মজনু কাব্যের অনুবাদক কে :দৌলত উজির বাহরাম খান  
বাহরাম খাঁন কে দৌলত উজির উপাধী দেন :নেজাম শাহ
১৫৮৮সালে মধুমালতী কাব্য রচনা করেন :মধ্যযুগের কবি মুহাম্মদ কবীর
মধ্যযুগের অন্যতম বাঙ্গালী কবি :আব্দুল হাকিম
আবদুল হাকিম এর উল্যেখ যোগ্য প্রনয়োপাখ্যানগুলো হল :ইউসুফ জুলেখা ,লাল মতিসয়ফুলমুলক ,নুরনামা
ইমাম বিজয় কাব্য রচনা করেন :বাহরাম খান
আমির হামজা কাব্য রচনা করেন :ফকির গরিবউল্লাহ
শাহনামা কে রচনা করেন :ফেরদৌসী
গুল বকাওলী গ্রন্থের রচয়িতা :মুহাম্মদ হাকিম
নবীবংশ এর রচয়িতা :সৈয়দ সুলতান
আরাকান রাজসভার কবি প্রথম বাঙ্গালী কবি :দৌলত কাজি
লৌকিক কাহিনীর প্রথম কবি :দৌলত কাজি
সতী ময়না লোরচন্দ্রানী কার রচনা :দৌলত কাজি
চন্দ্রবতী কে রচনা করেন :কোরেশী মাগান ঠাকুর
আরাকান রাজসভারশ্রেষ্ঠ কবি কে :আলাওল
আলাওল এর জন্মস্থান কোথায় :চট্টগ্রামের হাটহাজারীর ফতেয়াবাদে মতান্তরে ফরিদ পুরের ফতেয়াবাদে
আলাওল  রচিত উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ গুলো কি কি:পদ্মাবতী ,সয়ফুল মুলক বদিউজ্জামা,সপ্তপয়কর ,তোহফা ,সেকান্দার নামা ,কাসিমের লড়াই ইত্যাদি
পদ্মাবতী কাব্যের নায়ক নায়িকা কে :রত্নসেন পদ্মাবতী
বাংলা সাহিত্যে কবিওয়ালা শায়ের এর উদ্ভব ঘটে :ষোঢ়শ শতকের শেষার্ধে সপ্তদশ শতকের প্রথমার্ধে
কবি গানের আদি গুরু :গোজলা গুই
এন্টনি ফিরিঙ্গি কোন ধরনের রচয়িতা :কবি গান
এন্টনি ফিরিঙ্গি রামপ্রসাদ রায় কবি গানের রচয়িতা গায়ক হিসাবে পরিচিত
শায়ের রা যে সাহিত্য রচনা করেন তাকে কি বলে :দোভাষী পুথি সাহিত্য
শায়ের দের মধ্যে উল্লেখ যোগ্য হলেন :ফকির গরিব উল্লা ,সৈয়দ হামজা ,মোহাম্মদ দানেশ
দোভাষী পুথি সাহিত্যের প্রথম সার্থক কবি কে :ফকির গরিবুল্লাহ
ফকির গরিবুল্লাহর উল্যেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ হল :জঙ্গনামা ,আমির হামজা ,সোনাভান
পুঁথি সাহিত্যের প্রাচীনতম কবি :সৈয়দ হামজা
সৈয়দ হামজা রচিত গ্রন্থগুলো হল :মধুমালতী ,জয়গুণের পুথিঁ,হাতেম তাই
বাংলা টপ্পাগানের জনক কে :রামনিধি গুপ্ত(নিধুবাবু )
নানান দেশের নানান ভাষা বিনা স্বদেশী ভাষা পুরে কি আশা কার রচনা :রামনিধি গুপ্ত
বাংলা কাব্য বাংলা ভাষা মিটায় আমার প্রানের পিপাসা ,কার রচনা :রামনিধি গুপ্ত
নাথ সাহিত্যের প্রধান কবি কে :কবি শেখ ফয়জুল্লাহ
শেখ ফয়জুল্লাহর কাব্যের নাম :গোরক্ষ বিজয়
মার্সিয়া শব্দটি :আরবী
মার্সিয়া শব্দের অর্থ শোক প্রকাশ
মার্সিয়া সাহিত্যের আদি কবি মনে করা হয় কাকে :শেখ ফয়জুল্লাহ
জয়নবের চৌতিশা গ্রন্থটি কে রচনা করেন:শেখ ফয়জুল্লাহ
মার্সিয়া সাহিত্যের হিন্দু কবি :রাধারমন গোপ
লোক সাহিত্যের উপাদান কি :জনশ্রুতি মুলক বিষয়
হারামনি প্রাচীন বিখ্যাত লোকসংগীত এর সম্পাদক :মুহাম্মদ মনসুর উদ্দীন
BALLAD কত প্রকার : প্রকার
উত্তর বঙ্গের কৃষকদের মুখথেকে নাথ সাহিত্য সংগ্রহ করেন :জর্জ আব্রাহাম গ্রিয়ারসন
ময়মনসিংহ গীতিকার সম্পাদক কে :দীনেশ চন্দ্র সেন
ময়মনসিংহ গীতিকা প্রকাশিত হয় :১৯২৩ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে
ময়মনসিংহ গীতিকার শ্রেষ্ঠপালা :মহুয়া পালা
মহুয়া পালাটির রচয়িতা :দ্বীজ কানাই
দেওয়ানা মদিনা পালাটির রচয়িতা :মনসুর বয়াতি
কমলা পালার রচয়িতা :দ্বিজ ঈশান
দস্যু কেনারামের পালা রচয়িতা :চন্দ্রাবতি
পূর্ব বঙ্গ গীতিকা সংগ্রহ করা হয় :ময়মনসিংহ ,নোয়াখালী চট্টগ্রাম  থেকে
পূর্ব বঙ্গ গীতিকা কে সংকলন করেন ::দীনেশ চন্দ্র সেন
পূর্ব বঙ্গ গীতিকার কয়েকটি উল্যেখ যোগ্য গীতিকা হল :নিজাম ডাকাতের পালা ,কাফন চোরা ,চৌধুরীর লড়াই ভেলুয়া
ইংরেজিFOLKLORE ফকলোর শব্দের অর্থ:লোক সাহিত্য বা লোকগীতি
পশ্চিম বঙ্গের লোকগীতি :পটুয়া ,ভাদুর, ঝুমুর
উত্তর বঙ্গের লোকগীতি :গম্ভীরা ,ভাওয়াইয়া
পূর্ব বঙ্গের লোকগীতি :জারি ,ঘাটু
হারামনি লোকগীতির সংকলক :মুহাম্মদ মনসুর উদ্দীন
গদ্যের মাধ্যমে কাহিনী বর্নীত হলে তাকে বলে :কথা
কাব্যের মাধ্যমে কাহিনী বর্নীত হলে তাকে বলে:গীতিকা
পশু পাখির চরিত্র অবলম্বনে সাহিত্য রচিত হলে তাকে বলে :উপকথা
ঠাকুর মার ঝুলি ,ঠাকুর দাদার ঝুলি ইত্যাদি কি জাতিয় রচনা :রুপ কথা
শ্রীকৃষ্ণবিজয় কার রচনা :মালাধর বসু
রসুলবিজয় কার রচনা :জৈনুদ্দিন
বাংলা সাহিত্যে যুগসন্ধিক্ষন (১৭৬০ -১৮৬০)
বাংলা সাহিত্যেযুগ সন্ধিক্ষনের কবি বলা হয় কাকে :ইশ্বর চন্দ্রগুপ্ত
কবিওয়ালাদের শেষ প্রতিনিধি বলাহয় কাকে :ইশ্বর চন্দ্র গুপ্ত
সংবাদ প্রভাকর পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক কে :ইশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
ইশ্বর চন্দ্র গুপ্তের কাব্য গ্রন্থ :প্রবোধ প্রভাকর ,হিত প্রভাকর
ইশ্বর চন্দ্র গুপ্তের নাটক :বোধেন্দু বিকাশ
পুরাতন রীতির শেষ কবি :মদনমোহন তর্কালংকার
পাখি সব করে রব রাত্রি পোহাইলো কাননে কুসুম কলি সকলি ফুটিল ’’ কার রচনা :মদন মোহন তর্কালংকার
সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি সারাদিন আমি যেন ভাল হয়ে চলি ;;কার রচনা :মদনমোহন তর্কালংকার
 
 

Comments

Popular posts from this blog

Tejgaon college teacher recruitment job circular

Tejgaon college teacher recruitment circilar: Description: Tejgaon college is one of the famous college in dhaka city.The college is situated in tejgaon with a large campus having nice environment for education.Tejgaon college job circular is so much attractive to the educated job seeker of bangladesh.Tejgaon college is an equal opportunity employer.Recently tejgaon college published an attractive job circular in the daily Prothom alo 20 March 2019.In the circular teacher will be recruited in different post.Teacher will be recruited as per national university guideline for honours and masters course Job Title: Lecturer  Number of post: Biochemistry and molicular Biology:2(part time) Political science: 2(part time) Botany:2(part time) Islamic history : 2(part time) Social science : 2(part time) Salary and benefits: as per college policy Application Process: Interested candidates are requested send applicatio...

Hamdard laboratories job circular 2019.

Hamdard Laboratories  Job circular: Hamdard Bangladesh is the largest ayurvedic and unani medicine producer in bangladesh.Hamdard laboratories is a very famous co. in bangladesh for its various products.Hamdard laboratories is the pioneer in production of harbal,unani and ayurvedic medicine. Hamdard laboratories (waqf) bangladesh is producing different type of life saving medicine using latest state of art technology as per guidelines of WHO and GMP.As a very much popular company Hamdard laboratories job circular is very attractive job circular for the bangladeshi job seeker. Job Description: Hamdard laboratories job circular has been piblished in the daily prothom alo 15 March 2019.In the hamdard laboratories job circular stated that the company is going to recruit some young industrious self motivated employees for the growing business. Job Titles and Educational Qualification: 1.Medical Representative :Minimum graduate, Science up to SSC . 2.Sales Representat...

সমাজ কল্যান মন্ত্রনালয়ে বিভিন্ন পদে নিয়োগ বিজ্ঞপ্তি।

সমাজ কল্যান মন্ত্রনালয়ে চাকরির বিজ্ঞপ্তিঃ সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় বাংলাদেশের পিছিয়েপড়া এবং অনগ্রসর জনগোষ্ঠীর মানব সম্পদ উন্নয়ন, দারিদ্র্য বিমোচন, কল্যাণ, উন্নয়ন ও ক্ষমতায়ণ সাথে সংশ্লিষ্ট একটি অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ মন্ত্রণালয়। একটি কল্যাণ রাষ্ট্র হিসেবে বাংলাদেশ পরিচয় করিয়ে দিতে সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় বয়স্কভাতা, বিধবা ভাতা, প্রতিবন্ধী ভাতা, এসিডদগ্ধ ও প্রতিবন্ধী ব্যক্তিদের সহায়তা কার্যক্রম বাস্তবায়ন করছে। সমাজকল্যাণ মন্ত্রণালয় একইসাথে দেশব্যাপী গ্রামীণ এবং শহুরে উভয় এলাকায় সমাজের পিছিয়েপরা, অনগ্রসর অংশ, বেকার, ভূমিহীন, অনাথ, দুঃস্থ, ভবঘুরে, নিরাশ্রয়, সামাজিক, বুদ্ধিমত্তা এবং শারীরিক প্রতিবন্ধী ব্যক্তি, দরিদ্র, অসহায় রোগী, ঝুঁকিপূর্ণ শিশুদের কল্যাণ ও উন্নয়নে বহুমাত্রিক এবং নিবিড় কার্যক্রমও বাস্তবায়ন করছে। কার্যক্রম বাস্তবায়নে অধিকতর গতিশীলতা ও স্বচ্ছতা আনয়নের লক্ষ্যে মন্ত্রণালয় দাতব্য পদ্ধতির পরিবর্তে গ্রহণ করেছে উন্নয়ন পদ্ধতি।পরিবার কেন্দ্রীক কর্মসূচি ও সঠিক কর্মপরিকল্পনা বাংলাদেশের মানুষের কাছে এ মন্ত্রণালয়কে করেছে জনপ্রিয়। সমাজ কল্যান মন্ত্রনালয়ে চাকরির ...