Skip to main content

বাংলা সাহিত্য প্রাচীন যুগ ,মধ্যযুগ


বাংলা সাহিত্যকে প্রধানত তিনটি ভাগে ভাগ করা হয়

.আদি যুগ বা প্রাচীন যুগ :৬৫০-১২০০ সাল

.মধ্যযুগ :১২০০ -১৮০০ সাল

.আধুনিক  যুগ :১৮০০- বর্তমান

 

বাংলা সাহিত্যের অন্ধকার যুগ বলা হয়:১২০১-১৩৫০ সাল

বাংলা সাহিত্যের প্রাচীন যুগের অন্যতম নিদর্শন :চর্যাপদ

চর্যাপদের কবিরা কোন ধর্মের অনুসারী ছিলেন :বৌদ্ধ ধর্মের

চর্যাপদ মুলত :গানের সংকলন

চর্যাপদ আবিষ্কার করেন :হরপ্রশাদ শাস্ত্রী

চর্যাপদ আবিষ্কার হয়:নেপালের রাজ গ্রন্থশালা থেকে

চর্যাপদ আবিষ্কার হয় :১৯০৭ সালে

চর্যাপদ প্রকাশিত হয় :হাজার বছরের পুরান বাংলা ভাষায় বৌদ্ধগান দোহা নামে

চর্যাপদ প্রকাশিত হয় :১৯১৬ সালেবঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদপত্রিকায়

চর্যাপদ রচিত হয় :মাত্রাবৃত্ত ছন্দে

চর্যাপদের ভাষা :সান্ধ্য ভাষা বা আলো আঁধারি ভাষা

চর্যাপদের ভাষা :. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে বঙ্গকামরুপী ভাষা

চর্যাপদ যে বাংলা ভাষায় রচিত তা প্রমান করেন :সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যায়

দি অরিজিন এন্ড ডেভলপমেন্ট অব বেঙ্গলী ল্যাঙ্গুয়েজ  বইটি লেখক :সুনীতি কুমার চট্টোপাধ্যায়

চর্যাপদের মোট কবি :.মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে ২৩ জন সুকুমার সেনের মতে ২৪ জন

চর্যাপদে মোট কবিতার সংখ্যা :৫১ টি

চর্যাপদের মোট কবির সংখ্যা কত :২৪

অপনা মাংসে হরিণা বৈরি কার রচনাভুসুকু পা

চর্যা পদ রচিত হয় কোন আমলেপাল আমলে 

চর্যাপদ মোট আবিষ্কৃত হয়েছে :সাড়ে ৪৬ টি ,২৪,২৫,৪৮ নং পদ পাওয়া যায়নি ২৩ নং পদ খন্ডিত আকারে পাওয়া গেছে

চর্যাপদের প্রাচীন কবি :লুইপা

চর্যাপদের সবচেয়ে বেশি পদ রচনা করেন :কাহ্নপা

চর্যাপদের প্রথম পদ রচনা করেন :লুইপা

চর্যাপদের বাঙ্গালী কবি :শবর পা

চর্যাপদের বয়স আনুমানিক :১০০০ বছর

১৯০৭ সালে হরপ্রশাদ শাস্ত্রী টি পুথি আবিষ্কার করেন ,চর্যাচর্য বিনিশ্চয় ,সরহপাদের দোহা ,কৃষ্ণপাদের দোহা ,ডাকার্নব

বাংলা সাহিত্যে মধ্যযুগ :দ্বাদশ থেকে অষ্টাদশ শতাব্দী

মধ্যযুগে কোন গদ্য সাহিত্য রচিত হয়নি

বাংলা সাহিত্যের অন্ধকার যুগ  :১২০০-১৩৫০ সাল

বাংলা সাহিত্যে অন্ধকার যুগ সৃষ্টির কারন :তুর্কি আক্রমন

শুন্যপুরান ,নিরঞ্জনের উষ্মা রচনাকরেন :রামাই পন্ডিত

মধ্যযুগে রচিত বাংলাভাষার প্রথম কাব্যগ্রন্থ :শ্রীকৃষ্ণ কীর্তন

মধ্যযুগের আদি নিদর্শন :শ্রীকৃষ্ণ কীর্তন

শ্রীকৃষ্ণকীর্তন প্রকাশিত হয় :১৯১৬ সালে বঙ্গীয় সাহিত্য পরিষদ থেকে

খাঁটি বাংলা ভাষায় রচিত প্রথম কাব্য গ্রন্হ :শ্রীকৃষ্ণকীর্তন

শ্রীকৃষ্ণকীর্তন গ্রন্থটির অন্য নাম :রাধাকৃষ্ণের ধার্মালী

শ্রীকৃষ্ণকীর্তন কাব্যের প্রধান চরিত্র :রাধা (জীবাত্না ),কৃষ্ণ (পরম আত্মা ),বড়ায়ি (প্রেমের দুতী )

শ্রীকৃষ্ণকীর্তন আবিষ্কার করেন :শ্রী বসন্তরঞ্জন বিদ্বদ্বল্লভ রায় ১৯০৯ সালে

শ্রীকৃষ্ণকীর্তন আবিষ্কার হয় :পশ্চীম বঙ্গের বাঁকুড়া জেলার কাঁকিল্যা গ্রামে

শ্রীকৃষ্ণকীর্তন রচিত হয় :১৩ খন্ডে

শ্রীকৃষ্ণকীর্তন এর রচয়িতা :মধ্যযুগের আদি কবি বড়ু চন্ডীদাস

বড়ুচন্ডীদাসের প্রকৃত নাম :অনন্ত

বৈষ্ণব পদাবলীর প্রথম কবি: চন্ডীদাস

বৈষ্ণব পদকর্তাদের বলা হয় :মহাজন

বৈষ্ণব পদাবলীর আদি কবি  ‍:মিথিলার কবি বিদ্যাপতি

ব্রজবুলি ভাষা ,বাংলা মৈথিলী ভাষার সমন্বয়ে গঠিত

বাংলা ভাষায় বৈষ্ণব পদাবলীর আদি কবি :চন্ডীদাস

বৈষ্ণব পদাবলীর চার মহাকবি :বিদ্যাপতি ,চন্ডীদাস ,গোবিন্দ দাস ,জ্ঞান দাস

সুখের লাগিয়া ঘর বাধিঁনু অনলে পুড়িয়াগেল ,লিখেছেন জ্ঞান দাস

সই কেমনে ধরিব হিয়া  আমারি বধুয়া আন বাড়ি যায় আমার আঙ্গীনা দিয়া ’’

শুনহ মানুষ ভাই সবার উপর মানুষ সত্য তাহার উপর নাই ।।

আধুনিক যুগে ব্রজবুলি ভাষায় পদ রচনা করেন :রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর  -

মঙ্গল কাব্যের প্রধান তিনটি শাখা :মনসামঙ্গল ,চন্ডীমঙ্গল ,অন্নদামঙ্গল

মঙ্গলকাব্যের কবি :কানা হরি দত্ত ,ভারত চন্দ্র ,মানিক দত্ত

মনসা সর্পের দেবী

মনসামঙ্গল কাব্যের আদি কবি: কানা হরি দত্ত

মনসা বিজয় গ্রন্থের রচয়িতা: বিপ্রশাদ পিপিলাই

বাংলা সাহিত্যের প্রথম মহিলা কবি :চন্দ্রা বতী

চাঁদ সওদাগর মনসামঙ্গল কাব্য ধারার চরিত্র

মনসা মঙ্গল কাব্যের চরিত্র :চাঁদ সওদাগর ,মনষা ,বেহুলা ,লখিন্দর

চন্ডমঙ্গলকাব্যের আতি কবি :মানিক দত্ত

বাংলাসাহিত্যে প্রথম ঠগ চরিত্র ভাডু দত্ত

চন্ডীমঙ্গলে দুটি কাহিনী :কালকেতু উপাখ্যান ,ধনপতি সওদাগরের কাহিনী

নায়িকার বার মাসের সুখ দু:খের কাহিনীকে বলে: বার মাস্যা

ভারত চন্দ্র রায়গুনকার এর জন্ম ১৭১২ সালে মৃত্যু ১৭৬০ সালে

অন্নদা মঙ্গল কাব্যের শ্রেষ্ঠ কবি :ভারত চন্দ্র রায়গুনকার

মধ্যযুগের শেষ কবি ,প্রথম নাগরিক কবি কে :ভারতচন্দ্র রায়গুনকার

অন্নদা মঙ্গল কাব্য তিন খন্ডে বিভক্তশিবায়ন অন্নদা মঙ্গল ,বিদ্যাসুন্দর কালিকা মঙ্গল ,ভবানন্দ মানসিংহ অন্নদা মঙ্গল

মান সিংহ ভবানন্দ উপাখ্যান রচয়িতা কে :ভারত চন্দ্র রায়গুনকার

আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে ,কার রচনা :ভারতচন্দ্র রায়গুনকার

আমার সন্তান যেন থাকে দুধে ভাতে প্রার্থনাটি কার :ইশ্বরী পাটনী

ভারত চন্দ্র রায়গুনকার   এর কিছু বিখ্যাত উক্তি :মন্ত্রের সাধন কিংবা শরীর পাতন

নগর পুড়িলে দেবালয় কি এড়ায়

বড়র পিরিতি বালির বাঁধ ক্ষনে হাতে দড়ি ক্ষনেক চাঁদ

কড়িতে বাঘের দুধ মিলে 

জননী জন্মভুমি স্বর্গের গরিয়সী

ধর্ম মঙ্গল কাব্যের আদি কবি :ময়ুর ভট্ট

ধর্ম মঙ্গল কাব্যের শ্রেষ্ঠ কবি :ঘনরাম চক্রবর্তী

শ্রীচৈতন্যদেব কোন ধর্ম প্রচারক :বৈষ্ণব ধর্ম

চৈতন্য দেবের জীবনীগ্রন্থকে কি বলে  :কচড়া
 
 
বাংলা অনুবাদ কাব্যের সুচনা হয় কোন যুগে :মধ্যযুগে
খ্রীষ্ট পুর্ব চতুর্থ শতকে সংস্কৃত ভাষায় রামায়ন রচনা করেন :বাল্লীকি
বাল্মীকি এর আসল নাম :দস্যু রত্নাকর
রামায়ন বাংলা ভাষায় প্রথম অনুবাদ করেন :কৃত্তিবাস ওঝা
রামায়নের প্রথম মহিলা বাংলা অনুবাদক :চন্দ্রাবতী
রামায়ন মোট কত খন্ডে বিভক্ত : খন্ডে শ্লোক সংখ্যা ২৪০০
সংস্কৃত ভাষায় মুল রামায়ন রচনা করেন :কৃষ্ণ দ্বৈপায়ন ব্যসদেব
মহা ভারত রচিত হয়: আড়াই হাজার বছর পূর্বে
মহাভারত কত খন্ডে বিভক্ত :১৮ খন্ডে শ্লোক সংখ্যা ৮৫০০০
মহাভারতের বিখ্যাত অনুবাদক :কাশিরাম দাস
মহাভারতের পান্ডব বংশের পাঁচ ভাই :যুধীষ্ঠির ,ভীম ,অর্জুন ,নুকুল সহদেব
মহাভারতে উল্লিখিত পঞ্চ পান্ডবের স্ত্রীর নাম :দ্রোপদী
ভগবতের আদি রচয়িতা :ব্যসদেব
ভগবতের অনুবাদ  করেন :মালাধর বসু
কোরান শরীফের বাংলা অনুবাদক কে :ভাই গিরিশচন্দ্র সেন
গিরিশ চন্দ্র সেন কোন ধর্মের অনুসারী ছিলেন :ব্রাহ্ম ধর্মের
গিরিশ চন্দ্র সেনের বাড়ি কোথায় :নরসিংদী জেলায়
ফরাসি ভাষায় রচিত তাজকেরাতুল আউলিয়া কে রচনা করেন :মাওলানা ফরিদ উদ্দীন আত্তার
তাজকেরাতুল আউলিয়া অবলম্বনে তাপস মালা  রচনা করেন :গিরিশ চন্দ্র সেন
মধ্যযুগে বাংলা সাহিত্যে মুসলমান কবি গনের উল্যেখযোগ্য অবদান :রোমান্টিক প্রনয়োপাখ্যান
বাংলা সাহিত্যের প্রথম বাঙ্গালী মুসলমান কবি :শাহ মুহাম্মদ সগীর
ইউসুপ জোলেখা কে রচনা করেন :শাহ মুহাম্মদ সগীর
বাংলা সাহিত্যের প্রথম প্রনয়োপাখ্যান কোনটি  :ইউসুপ জোলেখা
লাইলী মজনু কাব্য প্রথম রচনা করেন :ইরানী কবি নিজামী গঞ্জাভী ১১৮৮ সালে 
লায়লা ওয়া মজনুন কাব্য কে রচনা করেন :ইরানের কবি আব্দুর রহমান জামি
লাইলী মজনু কাব্যের অনুবাদক কে :দৌলত উজির বাহরাম খান  
বাহরাম খাঁন কে দৌলত উজির উপাধী দেন :নেজাম শাহ
১৫৮৮সালে মধুমালতী কাব্য রচনা করেন :মধ্যযুগের কবি মুহাম্মদ কবীর
মধ্যযুগের অন্যতম বাঙ্গালী কবি :আব্দুল হাকিম
আবদুল হাকিম এর উল্যেখ যোগ্য প্রনয়োপাখ্যানগুলো হল :ইউসুফ জুলেখা ,লাল মতিসয়ফুলমুলক ,নুরনামা
ইমাম বিজয় কাব্য রচনা করেন :বাহরাম খান
আমির হামজা কাব্য রচনা করেন :ফকির গরিবউল্লাহ
শাহনামা কে রচনা করেন :ফেরদৌসী
গুল বকাওলী গ্রন্থের রচয়িতা :মুহাম্মদ হাকিম
নবীবংশ এর রচয়িতা :সৈয়দ সুলতান
আরাকান রাজসভার কবি প্রথম বাঙ্গালী কবি :দৌলত কাজি
লৌকিক কাহিনীর প্রথম কবি :দৌলত কাজি
সতী ময়না লোরচন্দ্রানী কার রচনা :দৌলত কাজি
চন্দ্রবতী কে রচনা করেন :কোরেশী মাগান ঠাকুর
আরাকান রাজসভারশ্রেষ্ঠ কবি কে :আলাওল
আলাওল এর জন্মস্থান কোথায় :চট্টগ্রামের হাটহাজারীর ফতেয়াবাদে মতান্তরে ফরিদ পুরের ফতেয়াবাদে
আলাওল  রচিত উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ গুলো কি কি:পদ্মাবতী ,সয়ফুল মুলক বদিউজ্জামা,সপ্তপয়কর ,তোহফা ,সেকান্দার নামা ,কাসিমের লড়াই ইত্যাদি
পদ্মাবতী কাব্যের নায়ক নায়িকা কে :রত্নসেন পদ্মাবতী
বাংলা সাহিত্যে কবিওয়ালা শায়ের এর উদ্ভব ঘটে :ষোঢ়শ শতকের শেষার্ধে সপ্তদশ শতকের প্রথমার্ধে
কবি গানের আদি গুরু :গোজলা গুই
এন্টনি ফিরিঙ্গি কোন ধরনের রচয়িতা :কবি গান
এন্টনি ফিরিঙ্গি রামপ্রসাদ রায় কবি গানের রচয়িতা গায়ক হিসাবে পরিচিত
শায়ের রা যে সাহিত্য রচনা করেন তাকে কি বলে :দোভাষী পুথি সাহিত্য
শায়ের দের মধ্যে উল্লেখ যোগ্য হলেন :ফকির গরিব উল্লা ,সৈয়দ হামজা ,মোহাম্মদ দানেশ
দোভাষী পুথি সাহিত্যের প্রথম সার্থক কবি কে :ফকির গরিবুল্লাহ
ফকির গরিবুল্লাহর উল্যেখযোগ্য কাব্যগ্রন্থ হল :জঙ্গনামা ,আমির হামজা ,সোনাভান
পুঁথি সাহিত্যের প্রাচীনতম কবি :সৈয়দ হামজা
সৈয়দ হামজা রচিত গ্রন্থগুলো হল :মধুমালতী ,জয়গুণের পুথিঁ,হাতেম তাই
বাংলা টপ্পাগানের জনক কে :রামনিধি গুপ্ত(নিধুবাবু )
নানান দেশের নানান ভাষা বিনা স্বদেশী ভাষা পুরে কি আশা কার রচনা :রামনিধি গুপ্ত
বাংলা কাব্য বাংলা ভাষা মিটায় আমার প্রানের পিপাসা ,কার রচনা :রামনিধি গুপ্ত
নাথ সাহিত্যের প্রধান কবি কে :কবি শেখ ফয়জুল্লাহ
শেখ ফয়জুল্লাহর কাব্যের নাম :গোরক্ষ বিজয়
মার্সিয়া শব্দটি :আরবী
মার্সিয়া শব্দের অর্থ শোক প্রকাশ
মার্সিয়া সাহিত্যের আদি কবি মনে করা হয় কাকে :শেখ ফয়জুল্লাহ
জয়নবের চৌতিশা গ্রন্থটি কে রচনা করেন:শেখ ফয়জুল্লাহ
মার্সিয়া সাহিত্যের হিন্দু কবি :রাধারমন গোপ
লোক সাহিত্যের উপাদান কি :জনশ্রুতি মুলক বিষয়
হারামনি প্রাচীন বিখ্যাত লোকসংগীত এর সম্পাদক :মুহাম্মদ মনসুর উদ্দীন
BALLAD কত প্রকার : প্রকার
উত্তর বঙ্গের কৃষকদের মুখথেকে নাথ সাহিত্য সংগ্রহ করেন :জর্জ আব্রাহাম গ্রিয়ারসন
ময়মনসিংহ গীতিকার সম্পাদক কে :দীনেশ চন্দ্র সেন
ময়মনসিংহ গীতিকা প্রকাশিত হয় :১৯২৩ সালে কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে
ময়মনসিংহ গীতিকার শ্রেষ্ঠপালা :মহুয়া পালা
মহুয়া পালাটির রচয়িতা :দ্বীজ কানাই
দেওয়ানা মদিনা পালাটির রচয়িতা :মনসুর বয়াতি
কমলা পালার রচয়িতা :দ্বিজ ঈশান
দস্যু কেনারামের পালা রচয়িতা :চন্দ্রাবতি
পূর্ব বঙ্গ গীতিকা সংগ্রহ করা হয় :ময়মনসিংহ ,নোয়াখালী চট্টগ্রাম  থেকে
পূর্ব বঙ্গ গীতিকা কে সংকলন করেন ::দীনেশ চন্দ্র সেন
পূর্ব বঙ্গ গীতিকার কয়েকটি উল্যেখ যোগ্য গীতিকা হল :নিজাম ডাকাতের পালা ,কাফন চোরা ,চৌধুরীর লড়াই ভেলুয়া
ইংরেজিFOLKLORE ফকলোর শব্দের অর্থ:লোক সাহিত্য বা লোকগীতি
পশ্চিম বঙ্গের লোকগীতি :পটুয়া ,ভাদুর, ঝুমুর
উত্তর বঙ্গের লোকগীতি :গম্ভীরা ,ভাওয়াইয়া
পূর্ব বঙ্গের লোকগীতি :জারি ,ঘাটু
হারামনি লোকগীতির সংকলক :মুহাম্মদ মনসুর উদ্দীন
গদ্যের মাধ্যমে কাহিনী বর্নীত হলে তাকে বলে :কথা
কাব্যের মাধ্যমে কাহিনী বর্নীত হলে তাকে বলে:গীতিকা
পশু পাখির চরিত্র অবলম্বনে সাহিত্য রচিত হলে তাকে বলে :উপকথা
ঠাকুর মার ঝুলি ,ঠাকুর দাদার ঝুলি ইত্যাদি কি জাতিয় রচনা :রুপ কথা
শ্রীকৃষ্ণবিজয় কার রচনা :মালাধর বসু
রসুলবিজয় কার রচনা :জৈনুদ্দিন
বাংলা সাহিত্যে যুগসন্ধিক্ষন (১৭৬০ -১৮৬০)
বাংলা সাহিত্যেযুগ সন্ধিক্ষনের কবি বলা হয় কাকে :ইশ্বর চন্দ্রগুপ্ত
কবিওয়ালাদের শেষ প্রতিনিধি বলাহয় কাকে :ইশ্বর চন্দ্র গুপ্ত
সংবাদ প্রভাকর পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা সম্পাদক কে :ইশ্বরচন্দ্র গুপ্ত
ইশ্বর চন্দ্র গুপ্তের কাব্য গ্রন্থ :প্রবোধ প্রভাকর ,হিত প্রভাকর
ইশ্বর চন্দ্র গুপ্তের নাটক :বোধেন্দু বিকাশ
পুরাতন রীতির শেষ কবি :মদনমোহন তর্কালংকার
পাখি সব করে রব রাত্রি পোহাইলো কাননে কুসুম কলি সকলি ফুটিল ’’ কার রচনা :মদন মোহন তর্কালংকার
সকালে উঠিয়া আমি মনে মনে বলি সারাদিন আমি যেন ভাল হয়ে চলি ;;কার রচনা :মদনমোহন তর্কালংকার
 
 

Comments

Popular posts from this blog

ডাচ বাংলা ব্যাংকের ৩৯ গ্রাহকের দেড় কোটি টাকা উধাও!

প্রতারণা ও জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে অবৈধ প্রক্রিয়ায় ৩৯ জন গ্রাহকের মোট এক কোটি ৫৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ডাচ বাংলা ব্যাংকের এজেন্টসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) দুদকের রংপুর জেলা কার্যালয়ে সংস্থাটির উপপরিচালক মো. মোস্তাফিজুর রহমান বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। সংস্থাটির একটি সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। মামলার আসামিরা হলেন- মেসার্স শিরিন ট্রেডার্সের মালিক ও ডাচ বাংলা ব্যাংকের এজেন্ট মোছা. জোবেদা বেগম, তার স্বামী মো. আবুল কালাম আজাদ, তার মেয়ের জামাই এ.বি.এম আতাউর রহমান, এজেন্ট ব্যাংকের কর্মচারী মো. শাহজাহান ও জাহাঙ্গীর আলম।   এজাহার সূত্রে জানা যায়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে বিভিন্ন অপকৌশল ও অসৎ উদ্দেশ্যে ডাচ্ বাংলা ব্যাংক লিমিটেডের এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রমের আড়ালে প্রতারণা ও জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে অবৈধ প্রক্রিয়ায় ৩৯ জন গ্রাহকের মোট এক কোটি ৫৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেছেন। মোছা. জোবেদা বেগম ও তার স্বামী ২০১৮ সালের অক্টোবরে ডাচ বাংলা ব্যাংকের এজেন্ট হিসেবে কার্যক্রম শুরু করে বিভিন্ন গ্রাহকের কাছ থেকে এফডিআর খুলে...

সোনালী ব্যাংককে এক কোটি রুপি জরিমানা করল ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

  লেনদেনের বিধি ও নির্দেশনা লঙ্ঘন করায় বাংলাদেশের সোনালী ব্যাংককে ৯৬ লাখ ৪০ হাজার রুপি জরিমানা করেছে ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া (আরবিআই)। মুম্বাইভিত্তিক সেন্ট্রাল ব্যাংক অব ইন্ডিয়াকেও একই অভিযোগে ১ কোটি ৫০ লাখ রুপি জরিমানা করা হয়েছে। খবর হিন্দুস্তান টাইমসের। মুম্বাইয়ের ব্যাংকটির বিরুদ্ধে ঋণসংক্রান্ত নির্দেশনা মেনে চলতে ব্যর্থ হওয়া, অগ্রিম লেনদেনে ত্রুটি এবং গ্রাহক সুরক্ষা দিতে ব্যর্থতার অভিযোগ আনা হয়েছে। আর সোনালী ব্যাংককের বিরুদ্ধে অসংগতিপূর্ণ লেনদেনে সতর্কতা অবলম্বন করার ব্যর্থতার অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া ব্যাংকটির বিরুদ্ধে সুইফট সম্পর্কিত কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার অভিযোগও তোলা হয়েছে।  ২০২২ সালের ৩১ মার্চ থেকে চলমান একটি পর্যবেক্ষণের ফল হিসেবে এই জরিমানা করেছে আরবিআই। পর্যবেক্ষণে বেশ কিছু অসংগতিপূর্ণ আচরণ ধরা পড়ে। এ কারণে ব্যাংক দুটিকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছিল।  সরকারের ভর্তুকির বিপরীতে একটি প্রতিষ্ঠানকে ঋণের অনুমোদন দিয়েছিল মুম্বাইভিত্তিক সেন্ট্রাল ব্যাংক অব ইন্ডিয়া। এ ছাড়া অননুমোদিত ই–লেনদেনের সঙ্গেও যুক্ত ছিল ব্যাংকটি। ...

এস আলমের কাজের মেয়ের হিসাবে কোটি কোট টাকা?

  বিতর্কিত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের মালিক সাইফুল আলমের কাজের মেয়েও কোটিপতি। শীর্ষ ব্যবসায়ী এস আলমের গৃহকর্মী মর্জিনা আক্তারের নামে ৫ কোটি টাকার সম্পত্তি ছাড়াও মিলেছে বিপুল পরিমাণ সম্পদের খোঁজ। পেশায় গৃহকর্মী হলেও মর্জিনার নামে দু’টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে লেনদেন হয়েছে আড়াই কোটি টাকা। এছাড়া মর্জিনার নামে কয়েকটি ব্যাংকে ২২টি এফডিআর’এ থাকা এক কোটি টাকা জমা রাখার সন্ধান পাওয়া গেছে। ইসলামী ব্যাংকে চাকরি দেখিয়ে নিজ নামে এ সম্পদ গড়েছে মর্জিনা আক্তার ও তার স্বামী সাদ্দাম হোসেন।  বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিট (বিএফআইইউ) এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে এসব তথ্য। এতে দেখা যায়, চট্টগ্রামে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের প্রবর্তক মোড় শাখায় মর্জিনা আক্তারের নামে গত ২৭ আগস্ট পর্যন্ত এক কোটি ৮৪ লাখ ১৬ হাজার ৭২১ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। বিভিন্ন সময়ে নগদ ও চেকের মাধ্যমে এসব অর্থ জমা হলেও কিছুদিনের মধ্যে সেই অর্থ উত্তোলন করা হয়। কোটি কোটি টাকার লেনদেন হলেও সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী মর্জিনা আক্তারের ব্যাংক হিসাবে এখন জমা আছে মাত্র ৬০৫ টাকা। অন্যদ...