Skip to main content

আলো সংক্রান্ত বিভিন্ন তথ্য :


আলো কি :আলো এক প্রকার শক্তি

আলোর কোয়ান্টাম তত্বের প্রবক্তা কে :ম্যাক্স প্ল্যাঙ্ক   

শুন্যস্হান বা বায়ু মন্ডলে আলোর গতি কত :কিলোমিটার বা লক্ষ কিলোমিটার

সূর্য্ থেকে পৃথিবীতে  আলো আসতে কত সময় লাগে : মিনিট বিশ সেকেন্ড


আলোর কনাতত্বের প্রবর্তক কে :নিউটন ১৬৭২ সালে

আলোর তরঙ্গ তত্বের প্রবর্তক কে :হাইগেন ১৬৭৮ সালে

আলোর তড়িত্ চৌম্বক তত্বের প্রবক্তা কে :ম্যাক্সওয়েল ১৮৬৪ সালে
সর্বাপেক্ষা ছোট তরঙ্গদৈর্ঘের বিকিরন :গামা রশ্মি

সর্বাপেক্ষা দীর্ঘ তরঙ্গ দৈর্ঘের বিকিরন :দৃশ্যমান আলো

কোন আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ সবচেয়ে কম :বেগুনী

কোন আলোর বিক্ষেপন সবচেয়ে বেশি :বেগুনী

রঙিন টেলিভিশন থেকে কোন রশ্মি নির্গত হয় :গামা রশ্মি

যে মসৃন তলে আলোর নিয়মিত প্রতিফলন ঘটে তাকে কি বলে :দর্পন

আয়নার পিছনে কোন ধাতুর প্রলেপ দেওয়া হয় :সিলভার বা রোপ্য

এক জন লোকের উচ্চতা ছয় ফুট হলে আয়নায় নিজের পূর্ন প্রতিবিম্ব দেখতে আয়নার উচ্চতা কত ফুট হতে হবে :অর্ধেক বা তিন ফুট

বরফ সাদা দেখায় কেন :আলোর সবকয়টি রশ্মিই  প্রতিফলন করে তাই

দর্পন কত প্রকার :দুই  প্রকার ,উত্তল দর্পন এবং অবতল দর্পন

গাড়ির লুকিং গ্লাস ,মটর গাড়ির হেডলাইট রাস্তার লাইটে কোন দর্পন ব্যবহার করা হয় :উত্তল দর্পন

রুপচর্চা ,দাড়ি কাটা ,স্টীমারের সার্চ লাইটে কোন দর্পন ব্যবহার করা হয় :অবতল দর্পন

দূরবীক্ষন পর্যবেক্ষন ,নাক কান গলার ভিতরে অংশ পর্যবেক্ষন করার জন্য কোন দর্পন ব্যবহার করা হয় :অবতল দর্পন

আয়নায় প্রতিফলিত হলে ডান কে  কেমন দেখা যায় :ডানকে বাম দেখা যায়

আয়নার প্রতিফলিত হলে OTTO শব্দটি কেমন দেখাবে :কোন পরিবর্তন হবে না

পানিতে কোন লাঠি বা নৌকার বৈঠা ডুবিয়ে রাখলে তা কেমন দেখাবে :বাঁকা দেখাবে

পানিতে কোন লাঠি বা নৌকার বৈঠা ডুবিয়ে রাখলে তা বাঁকা দেখা যায় কেন :আলোর প্রতি সরনের কারনে

দীগন্তের কাছে চাঁদ অনেক বড় দেখায় কেন :আলোর প্রতিসরনের কারনে

গৌধুলীর সৃষ্টির কারন কি :আলোর প্রতিসরন

দুটি স্বচ্ছ বিভেদ তলে আলোক রশ্মির দিক পরিবর্তন করার ঘটনাকে কি বলে :আলোর প্রতিসরন

কোন আলোর প্রতিসরন সবচেয়ে বেশি :বেগুনী

কোন আলোর প্রতিসরন সবচেয়ে কম :লাল

প্রিজমের মধ্যদিয়ে আলোর কি ঘটে :প্রতিসরন

হীরক উজ্জল দেখায় কেন :আলোর পূর্ন অভ্যন্তরীন প্রতিফলন

মরীচিকা তৈরি হয় আলোর কোন ঘটনার কারনে :পূর্ন অভ্যন্তরীন প্রতিফলনের কারনে

লেন্স কত প্রকার :দুই প্রকার ,উত্তল লেন্স অবতল লেন্স

আতসী কাচ হিসাবে ব্যবহার করা হয় কোন লেন্স :উত্তল লেন্স

সিনেমাস্কোপ প্রজেক্টরে কোন ধরনের লেন্স ব্যবহার করা হয় :অবতল লেন্স

লেন্সের ক্ষমতার একক :ডায়াপ্টার

প্রীজমের মধ্য দিয়ে সূর্যালোক গেলে বর্নালী দৃষ্ট হয় কোন কারনে :আলোর বিচ্ছুরন

সাদা আলো প্রিজমে বিচ্ছুরিত হয়ে কতটি বর্ন সৃষ্টি হয় :সাতটি

রংধনু সৃষ্টির বেলায় পানির কনা কিষের কাজ করে :প্রিজমের কাজ করে

রংধনু সূর্যের কোন দিকে সৃষ্টি হয় :বিপরীত দিকে

দৃশ্যমান আলোর মধ্যে কোন আলোর তরঙ্গদৈর্ঘ বেশি:লাল আলো

দৃশ্যমান আলোর মধ্যে কোন আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ সবচেয়ে কম :বেগুনী রং

যে রঙের আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ বেশি তার বিচ্যুতি তত :কম

কোন রঙের আলো সবচেয়ে দুর থেকে দেখা যায়:লাল রং

শহরের রাস্তায় ট্রাফিক লাইট যে ক্রমে জ্বলে :লালহলুদসবুজ-হলুদ- লাল

কোন আলোতে মানুষের দর্শন ক্ষমতা প্রায় শুন্য :লাল আলোতে

আকাশ নীল দেখায় কেন :নীল আলোর বিক্ষেপন বেশি হওয়ার কারনে

সাগরের পানি নীল দেখায় কেন : নীল আলোর বিক্ষেপন বেশি হওয়ার কারনে

মৌলিক বর্ন কয়টি :তিনটি ,লাল নীল সবুজ

লাল +সবুজ=হলুদ

লাল +নীল =বেগুনী

সাতটি রঙের সমন্বয়ে যে রঙ হয় :সাদা

লাল আলোতে লাল রঙ ছাড়া অন্য সব রঙের বস্তু কেমন দেখাবে :কালো

লাল আলোতে গাছের সবুজ পাতা কেমন দেখায় :কালো

লাল আলোতে নীল রঙের ফুল কেমন দেখায় :কালো

সবুজ আলোতে একটি হলুদ রঙের ফুল কেমন দেখাবে:কালো

সোডিয়াম লাইটের হলুদ আলোতে লাল কাপড় কেমন দেখাবে :কালো

গ্রীষ্মকালে কোন রঙের জামা আরাম দায়ক :সাদা

শীত কালে কোন রঙের জামা আরাম দায়ক :রঙীন বা কালো রঙের জামা

কোন রঙের বস্তুর তাপ শোষন ক্ষমতা সবচেয়ে বেশি :কালো

কোন রঙের কাপে চা তাড়াতাড়ি ঠান্ডা হয় :কালো

কোন রঙের কাপে চা অধিক সময় গরম থাকে :সাদা 

শহরের রাস্তায় ট্রাফিক পুলিশ সাদা জামা সাদা ছাতা ব্যবহার করে কেন :তাপ বিকিরন থেকে বাঁচার জন্য

সূর্যাস্তের সময় আমরা সূর্যকে লাল দেখি কেন :লাল আলোর তরঙ্গ দৈর্ঘ বেশি এবং বিচ্যুতি কম

Popular posts from this blog

ডাচ বাংলা ব্যাংকের ৩৯ গ্রাহকের দেড় কোটি টাকা উধাও!

প্রতারণা ও জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে অবৈধ প্রক্রিয়ায় ৩৯ জন গ্রাহকের মোট এক কোটি ৫৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ডাচ বাংলা ব্যাংকের এজেন্টসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) দুদকের রংপুর জেলা কার্যালয়ে সংস্থাটির উপপরিচালক মো. মোস্তাফিজুর রহমান বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। সংস্থাটির একটি সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। মামলার আসামিরা হলেন- মেসার্স শিরিন ট্রেডার্সের মালিক ও ডাচ বাংলা ব্যাংকের এজেন্ট মোছা. জোবেদা বেগম, তার স্বামী মো. আবুল কালাম আজাদ, তার মেয়ের জামাই এ.বি.এম আতাউর রহমান, এজেন্ট ব্যাংকের কর্মচারী মো. শাহজাহান ও জাহাঙ্গীর আলম।   এজাহার সূত্রে জানা যায়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে বিভিন্ন অপকৌশল ও অসৎ উদ্দেশ্যে ডাচ্ বাংলা ব্যাংক লিমিটেডের এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রমের আড়ালে প্রতারণা ও জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে অবৈধ প্রক্রিয়ায় ৩৯ জন গ্রাহকের মোট এক কোটি ৫৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেছেন। মোছা. জোবেদা বেগম ও তার স্বামী ২০১৮ সালের অক্টোবরে ডাচ বাংলা ব্যাংকের এজেন্ট হিসেবে কার্যক্রম শুরু করে বিভিন্ন গ্রাহকের কাছ থেকে এফডিআর খুলে...

সোনালী ব্যাংককে এক কোটি রুপি জরিমানা করল ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

  লেনদেনের বিধি ও নির্দেশনা লঙ্ঘন করায় বাংলাদেশের সোনালী ব্যাংককে ৯৬ লাখ ৪০ হাজার রুপি জরিমানা করেছে ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া (আরবিআই)। মুম্বাইভিত্তিক সেন্ট্রাল ব্যাংক অব ইন্ডিয়াকেও একই অভিযোগে ১ কোটি ৫০ লাখ রুপি জরিমানা করা হয়েছে। খবর হিন্দুস্তান টাইমসের। মুম্বাইয়ের ব্যাংকটির বিরুদ্ধে ঋণসংক্রান্ত নির্দেশনা মেনে চলতে ব্যর্থ হওয়া, অগ্রিম লেনদেনে ত্রুটি এবং গ্রাহক সুরক্ষা দিতে ব্যর্থতার অভিযোগ আনা হয়েছে। আর সোনালী ব্যাংককের বিরুদ্ধে অসংগতিপূর্ণ লেনদেনে সতর্কতা অবলম্বন করার ব্যর্থতার অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া ব্যাংকটির বিরুদ্ধে সুইফট সম্পর্কিত কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার অভিযোগও তোলা হয়েছে।  ২০২২ সালের ৩১ মার্চ থেকে চলমান একটি পর্যবেক্ষণের ফল হিসেবে এই জরিমানা করেছে আরবিআই। পর্যবেক্ষণে বেশ কিছু অসংগতিপূর্ণ আচরণ ধরা পড়ে। এ কারণে ব্যাংক দুটিকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছিল।  সরকারের ভর্তুকির বিপরীতে একটি প্রতিষ্ঠানকে ঋণের অনুমোদন দিয়েছিল মুম্বাইভিত্তিক সেন্ট্রাল ব্যাংক অব ইন্ডিয়া। এ ছাড়া অননুমোদিত ই–লেনদেনের সঙ্গেও যুক্ত ছিল ব্যাংকটি। ...

এস আলমের কাজের মেয়ের হিসাবে কোটি কোট টাকা?

  বিতর্কিত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের মালিক সাইফুল আলমের কাজের মেয়েও কোটিপতি। শীর্ষ ব্যবসায়ী এস আলমের গৃহকর্মী মর্জিনা আক্তারের নামে ৫ কোটি টাকার সম্পত্তি ছাড়াও মিলেছে বিপুল পরিমাণ সম্পদের খোঁজ। পেশায় গৃহকর্মী হলেও মর্জিনার নামে দু’টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে লেনদেন হয়েছে আড়াই কোটি টাকা। এছাড়া মর্জিনার নামে কয়েকটি ব্যাংকে ২২টি এফডিআর’এ থাকা এক কোটি টাকা জমা রাখার সন্ধান পাওয়া গেছে। ইসলামী ব্যাংকে চাকরি দেখিয়ে নিজ নামে এ সম্পদ গড়েছে মর্জিনা আক্তার ও তার স্বামী সাদ্দাম হোসেন।  বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিট (বিএফআইইউ) এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে এসব তথ্য। এতে দেখা যায়, চট্টগ্রামে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের প্রবর্তক মোড় শাখায় মর্জিনা আক্তারের নামে গত ২৭ আগস্ট পর্যন্ত এক কোটি ৮৪ লাখ ১৬ হাজার ৭২১ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। বিভিন্ন সময়ে নগদ ও চেকের মাধ্যমে এসব অর্থ জমা হলেও কিছুদিনের মধ্যে সেই অর্থ উত্তোলন করা হয়। কোটি কোটি টাকার লেনদেন হলেও সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী মর্জিনা আক্তারের ব্যাংক হিসাবে এখন জমা আছে মাত্র ৬০৫ টাকা। অন্যদ...