Skip to main content

ঈদ উপলক্ষে নতুন টাকা বিতরন শুরু ৩১ মার্চ রবিবার থেকে।



 পবিত্র  ঈদুল ফিতর পলক্ষ্যে আগামী ৩১ মার্চ থেকে ৯ এপ্রিল পর্যন্ত (সাপ্তাহিক ও সরকারি ছুটির দিন ব্যতীত) ৮০টি শাখায় নতুন নোট বিতরণ করবে ব্যাংক। 


আজ বুধবার (২০ মার্চ) বাংলাদেশ ব্যাংক একটি প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে এই তথ্য জানিয়েছে।


কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে জানায়, আগামী ৩১ মার্চ থেকে বাংলাদেশ ব্যাংকের বিভিন্ন অফিসের কাউন্টারের মাধ্যমে জনসাধারণের মধ্যে নতুন নোট বিনিময় করা হবে। এছাড়া, ঢাকা শহরের বিভিন্ন বাণিজ্যিক ব্যাংকের ৮০টি শাখা থেকেও আলোচিত সময়ে ৫, ১০,২০, ৫০ টাকা ও ১০০ টাকা মূল্যমান পর্যন্ত নতুন নোট প্রতিটি এক প্যাকেট করে বিশেষ ব্যবস্থায় বিনিময় করা হবে। 


তবে একজন ব্যক্তি একাধিকবার নতুন নোট নিতে পারবেন না।


যেসব শাখায় নতুন টাকা দেওয়া হবে


জনতা ব্যাংক, পোস্তগোলা শাখা, ঢাকা; এনসিসি ব্যাংক, যাত্রাবাড়ী শাখা, ঢাকা; উত্তরা ব্যাংক, যাত্রাবাড়ী শাখা, ঢাকা; পূবালী ব্যাংক, সদরঘাট শাখা, ঢাকা; মিউচ্যুয়াল ট্রাষ্ট ব্যাংক, বাবু বাজার শাখা, ঢাকা; দি সিটি ব্যাংক, ইসলামপুর শাখা, ঢাকা; জনতা ব্যাংক, হাটখোলা রোড শাখা (মহিলা), ঢাকা; ওয়ান ব্যাংক, লালবাগ শাখা, ঢাকা; জনতা ব্যাংক, আব্দুল গণি রোড কর্পোরেট শাখা, ঢাকা; অগ্রণী ব্যাংক, জাতীয় প্রেস ক্লাব কর্পোরেট শাখা, ঢাকা; জনতা ব্যাংক, টিএসসি কর্পোরেট শাখা, ঢাকা; সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, ফরেন এক্সচেঞ্জ শাখা, ঢাকা; আইএফআইসি ব্যাংক, ঢাকা স্টক এক্সচেঞ্জ শাখা, ঢাকা; সাউথইস্ট ব্যাংক, প্রিন্সিপাল শাখা, ঢাকা; ডাচ বাংলা ব্যাংক, লোকাল অফিস শাখা, ঢাকা; মার্কেন্টাইল ব্যাংক, মেইন ব্র্যাঞ্চ, দিলকুশা, ঢাকা; শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক, ঢাকা মেইন শাখা, ঢাকা; রূপালী ব্যাংক, স্থানীয় কার্যালয়, ঢাকা এবং এক্সিম ব্যাংক লি. মতিঝিল শাখা, ঢাকা।


ঢাকার অন্যান্য শাখার মধ্যে আছে– এনসিসি ব্যাংক, দিলকুশা শাখা; সোনালী ব্যাংক, রমনা কর্পোরেট শাখা; সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, মৌলভীবাজার শাখা; উত্তরা ব্যাংক, বাবু বাজার শাখা; দি সিটি ব্যাংক, মগবাজার শাখা; এনসিসি ব্যাংক, মগবাজার শাখা; শাহজালাল ইসলামী ব্যাংক, মালিবাগ চৌধুরীপাড়া শাখা; সাউথইস্ট ব্যাংক, কাকরাইল শাখা; এনসিসি ব্যাংক, মালিবাগ শাখা; ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ, খিলগাঁও শাখা; অগ্রণী ব্যাংক, রামপুরা টিভি শাখা; এবি ব্যাংক, প্রগতি স্বরণী শাখা; ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক, প্রগতি স্বরণী শাখা; ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক, দক্ষিণ বনশ্রী শাখা; ঢাকা ব্যাংক, বনশ্রী শাখা; ঢাকা ব্যাংক, নন্দীপাড়া শাখা; আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক, নন্দীপাড়া শাখা; ওয়ান ব্যাংক, বাসাবো শাখা; ট্রাষ্ট ব্যাংক, বসুন্ধরা শাখা; প্রিমিয়ার ব্যাংক, বসুন্ধরা শাখা এবং গ্লোবাল ইসলামী ব্যাংক, বনানী শাখা।


প্রিমিয়ার ব্যাংক, বনানী শাখা; ব্যাংক এশিয়া, বনানী-১১ শাখা; আইএফআইসি ব্যাংক, গুলশান শাখা; যমুনা ব্যাংক, গুলশান কর্পোরেট শাখা; ন্যাশনাল ব্যাংক, মহাখালী শাখা; এসবিএসি, বিজয়নগর শাখা; সাউথইস্ট ব্যাংক, কারওয়ান বাজার শাখা; ট্রাস্ট ব্যাংক, কারওয়ান বাজার শাখা; সোশ্যাল ইসলামী ব্যাংক, বসুন্ধরা সিটি (পান্থপথ) শাখা; প্রাইম ব্যাংক, এ্যালিফেন্ট রোড শাখা; সোনালী ব্যাংক, জাতীয় সংসদ ভবন শাখা; ব্র্যাক ব্যাংক, শ্যামলী শাখা; সাউথইস্ট ব্যাংক, ধানমন্ডি শাখা; এনআরবিসি ব্যাংক, ধানমন্ডি শাখা; ব্র্যাক ব্যাংক, সাত মসজিদ রোড শাখা; যমুনা ব্যাংক, লালমাটিয়া শাখা; ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংক, রায়ের বাজার শাখা; ডাচ-বাংলা ব্যাংক, নিউমার্কেট শাখা; ডাচ্-বাংলা ব্যাংক, মিরপুর শাখা এবং এক্সিম ব্যাংক, মিরপুর শাখা।


এছাড়া ব্র্যাক ব্যাংক, মিরপুর-১ শাখা; অগ্রণী ব্যাংক, মিরপুর শাখা; জনতা ব্যাংক, রজনীগন্ধা (কচুক্ষেত কর্পোরেট শাখা); সোনালী ব্যাংক, ইব্রাহীমপুর শাখা; ন্যাশনাল ব্যাংক লিমিটেড, উত্তরা শাখা; আল-আরাফাহ ইসলামী ব্যাংক, উত্তরা মডেল টাউন শাখা; ডাচ-বাংলা ব্যাংক, এসএমই এন্ড এগ্রিকালচার শাখা, দক্ষিণখান; রূপালী ব্যাংক, উত্তরা মডেল টাউন কর্পোরেট শাখা; সোনালী ব্যাংক, কোর্ট বিল্ডিং শাখা, গাজীপুর; ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ, গাজীপুর চৌরাস্তা শাখা, গাজীপুর; মার্কেন্টাইল ব্যাংক, নারায়ণগঞ্জ শাখা, নারায়ণগঞ্জ। এক্সিম ব্যাংক লিমিটেড, শিমরাইল শাখা, নারায়ণগঞ্জ। এনআরবিসি ব্যাংক, ভুলতা শাখা, নারায়ণগঞ্জ। ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ, কাঁচপুর শাখা, নারায়ণগঞ্জ।  প্রিমিয়ার ব্যাংক, নারায়ণগঞ্জ শাখা, নারায়ণগঞ্জ। মিউচ্যুয়াল ট্রাষ্ট ব্যাংক, সাভার শাখা, সাভার। প্রাইম ব্যাংক, সাভার শাখা, সাভার। ট্রাষ্ট ব্যাংক লিঃ, কেরানীগঞ্জ শাখা, কেরানীগঞ্জ। সোনালী ব্যাংক, মুন্সিগঞ্জ কর্পোরেট শাখা, মুন্সিগঞ্জ। ন্যাশনাল ব্যাংক লিঃ, শ্রীনগর শাখা, মুন্সিগঞ্জ।

Comments

Popular posts from this blog

ডাচ বাংলা ব্যাংকের ৩৯ গ্রাহকের দেড় কোটি টাকা উধাও!

প্রতারণা ও জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে অবৈধ প্রক্রিয়ায় ৩৯ জন গ্রাহকের মোট এক কোটি ৫৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ডাচ বাংলা ব্যাংকের এজেন্টসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) দুদকের রংপুর জেলা কার্যালয়ে সংস্থাটির উপপরিচালক মো. মোস্তাফিজুর রহমান বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। সংস্থাটির একটি সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। মামলার আসামিরা হলেন- মেসার্স শিরিন ট্রেডার্সের মালিক ও ডাচ বাংলা ব্যাংকের এজেন্ট মোছা. জোবেদা বেগম, তার স্বামী মো. আবুল কালাম আজাদ, তার মেয়ের জামাই এ.বি.এম আতাউর রহমান, এজেন্ট ব্যাংকের কর্মচারী মো. শাহজাহান ও জাহাঙ্গীর আলম।   এজাহার সূত্রে জানা যায়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে বিভিন্ন অপকৌশল ও অসৎ উদ্দেশ্যে ডাচ্ বাংলা ব্যাংক লিমিটেডের এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রমের আড়ালে প্রতারণা ও জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে অবৈধ প্রক্রিয়ায় ৩৯ জন গ্রাহকের মোট এক কোটি ৫৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেছেন। মোছা. জোবেদা বেগম ও তার স্বামী ২০১৮ সালের অক্টোবরে ডাচ বাংলা ব্যাংকের এজেন্ট হিসেবে কার্যক্রম শুরু করে বিভিন্ন গ্রাহকের কাছ থেকে এফডিআর খুলে...

সোনালী ব্যাংককে এক কোটি রুপি জরিমানা করল ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

  লেনদেনের বিধি ও নির্দেশনা লঙ্ঘন করায় বাংলাদেশের সোনালী ব্যাংককে ৯৬ লাখ ৪০ হাজার রুপি জরিমানা করেছে ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া (আরবিআই)। মুম্বাইভিত্তিক সেন্ট্রাল ব্যাংক অব ইন্ডিয়াকেও একই অভিযোগে ১ কোটি ৫০ লাখ রুপি জরিমানা করা হয়েছে। খবর হিন্দুস্তান টাইমসের। মুম্বাইয়ের ব্যাংকটির বিরুদ্ধে ঋণসংক্রান্ত নির্দেশনা মেনে চলতে ব্যর্থ হওয়া, অগ্রিম লেনদেনে ত্রুটি এবং গ্রাহক সুরক্ষা দিতে ব্যর্থতার অভিযোগ আনা হয়েছে। আর সোনালী ব্যাংককের বিরুদ্ধে অসংগতিপূর্ণ লেনদেনে সতর্কতা অবলম্বন করার ব্যর্থতার অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া ব্যাংকটির বিরুদ্ধে সুইফট সম্পর্কিত কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার অভিযোগও তোলা হয়েছে।  ২০২২ সালের ৩১ মার্চ থেকে চলমান একটি পর্যবেক্ষণের ফল হিসেবে এই জরিমানা করেছে আরবিআই। পর্যবেক্ষণে বেশ কিছু অসংগতিপূর্ণ আচরণ ধরা পড়ে। এ কারণে ব্যাংক দুটিকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছিল।  সরকারের ভর্তুকির বিপরীতে একটি প্রতিষ্ঠানকে ঋণের অনুমোদন দিয়েছিল মুম্বাইভিত্তিক সেন্ট্রাল ব্যাংক অব ইন্ডিয়া। এ ছাড়া অননুমোদিত ই–লেনদেনের সঙ্গেও যুক্ত ছিল ব্যাংকটি। ...

এস আলমের কাজের মেয়ের হিসাবে কোটি কোট টাকা?

  বিতর্কিত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের মালিক সাইফুল আলমের কাজের মেয়েও কোটিপতি। শীর্ষ ব্যবসায়ী এস আলমের গৃহকর্মী মর্জিনা আক্তারের নামে ৫ কোটি টাকার সম্পত্তি ছাড়াও মিলেছে বিপুল পরিমাণ সম্পদের খোঁজ। পেশায় গৃহকর্মী হলেও মর্জিনার নামে দু’টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে লেনদেন হয়েছে আড়াই কোটি টাকা। এছাড়া মর্জিনার নামে কয়েকটি ব্যাংকে ২২টি এফডিআর’এ থাকা এক কোটি টাকা জমা রাখার সন্ধান পাওয়া গেছে। ইসলামী ব্যাংকে চাকরি দেখিয়ে নিজ নামে এ সম্পদ গড়েছে মর্জিনা আক্তার ও তার স্বামী সাদ্দাম হোসেন।  বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিট (বিএফআইইউ) এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে এসব তথ্য। এতে দেখা যায়, চট্টগ্রামে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের প্রবর্তক মোড় শাখায় মর্জিনা আক্তারের নামে গত ২৭ আগস্ট পর্যন্ত এক কোটি ৮৪ লাখ ১৬ হাজার ৭২১ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। বিভিন্ন সময়ে নগদ ও চেকের মাধ্যমে এসব অর্থ জমা হলেও কিছুদিনের মধ্যে সেই অর্থ উত্তোলন করা হয়। কোটি কোটি টাকার লেনদেন হলেও সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী মর্জিনা আক্তারের ব্যাংক হিসাবে এখন জমা আছে মাত্র ৬০৫ টাকা। অন্যদ...