Skip to main content

চট্টগ্রামে ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক, জুবলী রোড শাখায় আগুন।

 


চট্টগ্রাম নগরের কোতোয়ালীর রাইফেল ক্লাব ভবনের ইউনাইটেড কমার্শিয়াল ব্যাংক (ইউসিবিএল) জুবিলী রোড শাখায় আগুন লেগেছে। 

চট্টগ্রাম ফায়ার সার্ভিস সূত্র জানায়, সন্ধ্যায় ইফতারের পর খবর আসে নন্দনকান রাইফেল ক্লাব ভবনে আগুন লেগেছে। খবর পেয়ে দ্রুত ৪টি ইউনিট সেখানে পাঠানো হয়। তারা আগুন নেভানোর চেষ্টা করছে।


 আগুন বাড়তে থাকলে ফায়ার সার্ভিসের আরও ইউনিট পাঠানো হবে।  রাইফেল ক্লাব ভবনে ইউনাইটেড কমার্সিয়াল ব্যাংকে (ইউসিবি) রয়েছে। মূলত ওই ব্যাংকেই আগুন লেগেছে।


আগুনের খবর পেয়ে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর সদস্যরাও ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়েছেন। ফায়ার সার্ভিসের সঙ্গে স্থানীয়রাও আগুন নেভাতে কাজ করছে।


প্রত্যক্ষদর্শীরা সময় সংবাদকে জানান, রাইফেল ক্লাব ভবনের নিচতলা থেকে প্রথম ধোঁয়া বের হয়। প্রচণ্ড ধোঁয়ার কারণে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যদের বেগ পেতে হচ্ছে। বৈদ্যুতিক শর্টসার্কিট থেকে আগুনের সূত্রপাত বলে অনেকেই দাবি করছে। 

 

আগুন নিয়ন্ত্রণে কাজ করা কয়েকজন জানান, ভবনের গ্লাস ভেঙে ভেতরে ঢুকে আগুন নেভানোর চেষ্টা করছে ফায়ার সার্ভিসের সদস্যরা। 


ব্যাংকের ভল্টে যাতে আগুন না লাগে সেই বিষয়টি মাথায় রেখে কাজ করা হচ্ছে। তবে, ধোঁয়ার কারণে কয়েকজন অসুস্থ হয়ে পড়েছেন। ব্যাংকের সিনিয়র কর্মকর্তারা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হয়েছেন।


 যখন আগুন লাগে তখন ব্যাংকটি বন্ধ ছিল বলে জানিয়েছেন ইউসিবি ব্যাংকের জুবিলী রোড শাখার ব্যবস্থাপক (অপারেশনস) মো. মইনউদ্দিন চৌধুরী। খবর পেয়ে তিনি ঘটনাস্থলে ছুটে আসেন। 

শেষ খবর পাওয়া পর্যন্ত 

ফায়ার সার্ভিসের ৬টি ইউনিটের চেষ্টায় টানা তিন ঘণ্টা পর নিয়ন্ত্রণে এসেছে চট্টগ্রামের রাইফেল ক্লাব ভবনের ইউনাইটেড কর্মাশিয়াল ব্যাংকের (ইউসিবি) আগুন। তবে, এখনও ভেতরে ধোঁয়া উঠছে।

Comments

Popular posts from this blog

ডাচ বাংলা ব্যাংকের ৩৯ গ্রাহকের দেড় কোটি টাকা উধাও!

প্রতারণা ও জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে অবৈধ প্রক্রিয়ায় ৩৯ জন গ্রাহকের মোট এক কোটি ৫৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ডাচ বাংলা ব্যাংকের এজেন্টসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) দুদকের রংপুর জেলা কার্যালয়ে সংস্থাটির উপপরিচালক মো. মোস্তাফিজুর রহমান বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। সংস্থাটির একটি সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। মামলার আসামিরা হলেন- মেসার্স শিরিন ট্রেডার্সের মালিক ও ডাচ বাংলা ব্যাংকের এজেন্ট মোছা. জোবেদা বেগম, তার স্বামী মো. আবুল কালাম আজাদ, তার মেয়ের জামাই এ.বি.এম আতাউর রহমান, এজেন্ট ব্যাংকের কর্মচারী মো. শাহজাহান ও জাহাঙ্গীর আলম।   এজাহার সূত্রে জানা যায়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে বিভিন্ন অপকৌশল ও অসৎ উদ্দেশ্যে ডাচ্ বাংলা ব্যাংক লিমিটেডের এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রমের আড়ালে প্রতারণা ও জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে অবৈধ প্রক্রিয়ায় ৩৯ জন গ্রাহকের মোট এক কোটি ৫৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেছেন। মোছা. জোবেদা বেগম ও তার স্বামী ২০১৮ সালের অক্টোবরে ডাচ বাংলা ব্যাংকের এজেন্ট হিসেবে কার্যক্রম শুরু করে বিভিন্ন গ্রাহকের কাছ থেকে এফডিআর খুলে...

সোনালী ব্যাংককে এক কোটি রুপি জরিমানা করল ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

  লেনদেনের বিধি ও নির্দেশনা লঙ্ঘন করায় বাংলাদেশের সোনালী ব্যাংককে ৯৬ লাখ ৪০ হাজার রুপি জরিমানা করেছে ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া (আরবিআই)। মুম্বাইভিত্তিক সেন্ট্রাল ব্যাংক অব ইন্ডিয়াকেও একই অভিযোগে ১ কোটি ৫০ লাখ রুপি জরিমানা করা হয়েছে। খবর হিন্দুস্তান টাইমসের। মুম্বাইয়ের ব্যাংকটির বিরুদ্ধে ঋণসংক্রান্ত নির্দেশনা মেনে চলতে ব্যর্থ হওয়া, অগ্রিম লেনদেনে ত্রুটি এবং গ্রাহক সুরক্ষা দিতে ব্যর্থতার অভিযোগ আনা হয়েছে। আর সোনালী ব্যাংককের বিরুদ্ধে অসংগতিপূর্ণ লেনদেনে সতর্কতা অবলম্বন করার ব্যর্থতার অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া ব্যাংকটির বিরুদ্ধে সুইফট সম্পর্কিত কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার অভিযোগও তোলা হয়েছে।  ২০২২ সালের ৩১ মার্চ থেকে চলমান একটি পর্যবেক্ষণের ফল হিসেবে এই জরিমানা করেছে আরবিআই। পর্যবেক্ষণে বেশ কিছু অসংগতিপূর্ণ আচরণ ধরা পড়ে। এ কারণে ব্যাংক দুটিকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছিল।  সরকারের ভর্তুকির বিপরীতে একটি প্রতিষ্ঠানকে ঋণের অনুমোদন দিয়েছিল মুম্বাইভিত্তিক সেন্ট্রাল ব্যাংক অব ইন্ডিয়া। এ ছাড়া অননুমোদিত ই–লেনদেনের সঙ্গেও যুক্ত ছিল ব্যাংকটি। ...

এস আলমের কাজের মেয়ের হিসাবে কোটি কোট টাকা?

  বিতর্কিত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের মালিক সাইফুল আলমের কাজের মেয়েও কোটিপতি। শীর্ষ ব্যবসায়ী এস আলমের গৃহকর্মী মর্জিনা আক্তারের নামে ৫ কোটি টাকার সম্পত্তি ছাড়াও মিলেছে বিপুল পরিমাণ সম্পদের খোঁজ। পেশায় গৃহকর্মী হলেও মর্জিনার নামে দু’টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে লেনদেন হয়েছে আড়াই কোটি টাকা। এছাড়া মর্জিনার নামে কয়েকটি ব্যাংকে ২২টি এফডিআর’এ থাকা এক কোটি টাকা জমা রাখার সন্ধান পাওয়া গেছে। ইসলামী ব্যাংকে চাকরি দেখিয়ে নিজ নামে এ সম্পদ গড়েছে মর্জিনা আক্তার ও তার স্বামী সাদ্দাম হোসেন।  বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিট (বিএফআইইউ) এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে এসব তথ্য। এতে দেখা যায়, চট্টগ্রামে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের প্রবর্তক মোড় শাখায় মর্জিনা আক্তারের নামে গত ২৭ আগস্ট পর্যন্ত এক কোটি ৮৪ লাখ ১৬ হাজার ৭২১ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। বিভিন্ন সময়ে নগদ ও চেকের মাধ্যমে এসব অর্থ জমা হলেও কিছুদিনের মধ্যে সেই অর্থ উত্তোলন করা হয়। কোটি কোটি টাকার লেনদেন হলেও সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী মর্জিনা আক্তারের ব্যাংক হিসাবে এখন জমা আছে মাত্র ৬০৫ টাকা। অন্যদ...