Skip to main content

যে কোন প্রতিযোগীতা মুলক পরীক্ষার জন্য বাগধারা নিয়ে অনন্য আয়োজন

বাগধারা :
*অন্ধি সন্ধি =গোপন ভাব ,নিজেকে আর লুকাতে পারবে না তোমার অন্ধি  সন্ধি আমি জেনে ফেলেছি
*অকাল বোধন =অসময়ে  আবির্ভাব,কাজটি ঠিক মত করতে পারলাম না কোথা থেকে এক অকাল বোধন উড়ে এসে বসল
*অতি দর্পে হত লংকা =অহংকারের পতন ,এত দাম্ভিক হয়োনা মনে রেখ অতি দর্পে হত লংকা
*অন্ধকার হাতড়ানো =কুল কিনারা না পাওয়া ,এহেন বিপদে অন্ধকারে হাতড়ে মরলাম কুল কিনারা পেলাম না
*অচল পয়সা =মূল্যহীন ,এ সমাজে দেখছি সত্ ও নীতি বান অচল পয়সার মত
*অনুরোধে ঢেকি গেলা =পরের অনুরোধে কষ্ট করা ,আমি কি এটা সেচ্ছায় করছি নাকি অনুরোধে ঢেকি গিলছি মাত্র
*অকালের বাদলা =অপ্রত্যাশিত বাধা ,আমি কাজ আরম্ভ করতে যেয়ে কোথ্থেকে অকালের বাদলা এসে জুটল ঠিক বুঝলাম না
*অকুলে কুল পাওয়া =নিরুপায় অবস্থায় ঠাঁই পাওয়া ,ছেলোটির যখন কেউ ছিল না তখন আমি ছিলাম তার অকুলের কুল                     *অক্ষয় বট =অতি প্রাচীন ব্যক্তি ,তোমার মত অক্ষয় বট ই বলতে পারে পুরোনো ঘটনাটি
*অঞ্চল প্রভাব =স্ত্রীর প্রভাব,অঞ্চল প্রভাবের কারনে আজকালকার ছেলেরা বাবা মাকে ও ভুলে যায়
*অঙ্গজল =শীতল হয়ে যাওয়া ,বাঘের গল্পটি শুনে আমার একে বারে অঙ্গজল অবস্থা
*আচল ধরে বেড়ানো  =ব্যক্তিত্ব হীন,ব্যক্তিত্ত্বহীন লোকেরা সবসময় বৌয়ের আঁচল ধরে বেড়ায়
*আখের গোছানো =ভবিষ্যতের কাজ করা ,দেখতে হাবা গোবাহলেও নুরু মিয়া বাড়ি গাড়ি করে আখের গুছিয়ে নিয়েছে
*আমড়া গাছি করা =তোষামোদ করা ,আমড়া গাছি করা স্বভাবের লোক দের কেউ পছন্দ করে না
*আমড়া করা = অনিষ্ট করা ,করিম ভীষন দুষ্ট , পরের আমড়া করাই তার স্বভাব
*আকু বাকু করা =ছটফটানি ,রানাকে দেখে রাজু আকু বাকু শুরু করে দিল
*আঠারো মাসে বছর =দীর্ঘ সুত্রিতা ,তুমি কোন কাজই সময়মত করতে পার না তোমার তো আঠারো মাসে বছর
*আটঘাট বাঁধা =সকল দিক থেকে আত্নরক্ষা করা,আসাদ সব দিকেই আট ঘাট বেধে পথ চলে তকে ধরা সহজ নয়
*আগুন দিয়ে খেলা =ভয়ংকর বিপদে মেতে উঠা ,দেশে সন্ত্রাস ও রাহাজানী বেড়ে যাচ্ছে তাদের আগুন নিয়ে খেলা এক সময় শেষ হবে
*আগুনে ঘি ঢালা=রাগ বাড়ানো ,তুমি আমার আগুনে ঘি ঢেলেছ আজ তোমার রক্ষা নেই
*ইলশে গুড়ি =গুড়ি গুড়ি বৃষ্টি ,সারাদিন ধরে ইলশে গুড়ি ঝরছে অবিরাম
*উজানের কৈ =সহজলভ্য ,সম্পত্তি কি উজানের কৈ ,যে চাইলে পাবে
*উনপঞ্চাশ বায়ু =পাগলামি ,বুড়ো বয়সে বিয়ে করেছ তোমার কি উনপঞ্চাশ বায়ু আছে?
*ঊনপঞ্চাশে পাওয়া =পাগলে পাওয়া ,তোকে তো দেখছি আজ উনপঞ্চাশে পেয়েছে বলি ব্যাপার খানা কি ?
*উনপঞ্চাশ পবন =পাগলামির বাতাস ,সেলিমকে দেখে বাবলুর উনপঞ্চাশ পবন লেগেছে
*একা ঘরের গিন্নী =সর্বসময় কতৃত্ব,এ বাড়িতে রুমিই বড় বউ একেবারে একা ঘরের গিন্নি
*এখন তখন অবস্থা =মুমূর্ষু অবস্থা,তোমার বাবার তো দেখছি এখন তখন অবস্থা ,তাকে ডাক্তার দেখাওনা কেন
*এক হাত নেয়া =প্রতি শোধ নেয়া ,সে আমার গায়ে হাত তুলেছে আমি  তাকে দেখে নিব
*এঁটোপাত সর্গে যায় না =পরনির্ভরশীল লোক বড় হতে পারে না ,জনি একটু পরনির্ভরশীল এসব এটো পাত কখনো সর্গে যায় না
*এক ক্ষুরে মাথা কামানো=একই মতাদর্শে বিশ্বাসী   এরা কেউ তোমার বিচার করবে না সকলে এক ক্ষুরে মাথাকামানো
*এক ছাঁচে ঢালা =একই রকম ,রহিম আর করিম এক ছাছে ঢালা
*ওজনদার =মর্যাদাসম্পন্ন ,জামাল সাহেবের মত ওজন দার লোকের বিরুদ্ধে এরকম মন্তব্য করা তোমার ঠিক হয় নি
*কথার হাত পা বের করা =বিভিন্ন রকম ব্যাখ্যা দেওয়া ,আমি বললাম কি আর তুমি বললে কি ,আমার কথার দেখছি হাত পা বের হয়েছে
*কান খাড়াকরা =শোনার জন্য উদগ্রীব হওয়া ,এরকম কান খাড়া করে তুমি কি শুনছ ?
*কান ভারী করা =কুপরামর্শ দেওয়া ,বৌয়ের বিরুদ্ধে সবাই ছেলের কান ভারী করছে
*কানা কলসির পানি =ক্ষনস্থায়ী বস্তু ,পকেটের টাকা হল কানা কলসির পানির মত
*কাছা আলগা =অসাবধান ,পা পিছলে পড়ে তোমার পা ভাংল একেই কাছা আলগার ফল
*কাক ভুষন্ডি =দীর্ঘায়ু ব্যক্তি ,বিশ বছরের পুরোনো বন্ধুকে দেখতে পাব ভাবিনি ,সে যেন এক কাক ভুষন্ডি ব্যক্তি
*কলকাঠি নাড়া =গোপনে পরিচালনা করা ,গতকালের ঘটনার সকল কলকাঠি কে নেড়েছে  তা সবারই জানা
*কাঞ্চন মুল্য =অতি উচ্চ মুল্য ,মোবাইলটি আমার পছন্দ হয়েছে তাই আমাকে তা কাঞ্চন মুল্য দিয়ে কিনতে হয়েছে
*কাঁচা বাঁশে ঘুন ধরা =অতি অল্প বয়সে নস্ট হওয়া ,এই বয়সেই ছেলেটি মাদকাসক্ত হয়েছে এ দেখি কাচা বাঁশ ঘুনে ধরেছে
*কেউকেটা =বিশিষ্ট ব্যক্তি ,খান সাহেবকে এই এলাকার কেউকেটা বললে ভুল হবে না
*কুম্ভ কর্ণের নিদ্রা =দীর্ঘ দিনের আলস্য ,রুবেল কে দিয়ে কোন কাজ হবে না ওর সারা দেহে ছড়িয়ে আছে কুম্ভকর্ণের নিদ্রা
*কুল কাঠের আগুন =অসহ্য মানসিক যন্ত্রনা ,আমার সংসার হচ্ছে একটা কুলকাঠের আগুন এর চেয়ে জঙ্গল অনেক ভাল
*কুঁড়ের বাদশা =অত্যন্ত অলস ,তোমার মত কুড়ের বাদশা আমি জীবনে দেখিনি
*কাক তালীয় =কার্যকারন সম্পর্কহীন ঘটনা,এক বছর পর পর একই তারিখে তিন ভাই মারা গেল কি এক কাক তালীয় ব্যাপার
*কাকের রাখা =কোথায় রেখেছে নিজেও না জানা,বইটি খুঁজে পাবে কি ভাবে কাকের রাখার মত রাখলে  কি আর মনে থাকে
*কানা মেঘ =অপ্রয়োজনীয় ,যে মেঘে বৃষ্টি হয় না ,তোমার কথা কানা মেঘের সমান এর কোন মুল্য নেই
*কুড়ি কপাল =সৌভাগ্যবান ,লোকমান তো এমনিতেই কুড়ি কপাল লটারির টাকাটা সেই পাবে
*কচকচানি =ঝগড়াঝাটি ,এ বাড়ির দু ঘরের মধ্যে সারা দিন কচকচানি চলতেই থাকে
*খোদার খাসি =হৃষ্টপুষ্ট চিন্তা হীন ব্যক্তি ,তোমার মত খোদার খাসি লোক দিয়ে কিছুই হবে না
*কল্পতরু =অত্যন্ত উদার ,সুমনার মনটা একে বারে কল্প তরুর মত
*খাড়ির জামা =নিরুদ্বিগ্ন ,লটারির টাকা পেলে খাড়ির জামা হয়ে বসতাম
*গনেশ উল্টানো =তুলে দেওয়া ,অবশেসে বাধ্য হয়ে আমাকে ব্যবসায়ের গনেশ উল্টাতে হল
*গুরুমারা বিদ্যা =শিক্ষককে পরাজিত করার কৌশল ,তুমি দেখি শিষ্য হয়েও গুরু মারা বিদ্যা  শিখে ফেলেছ
*গোয়ার গোবিন্দ =কান্ডজ্ঞান হীন
*গাজেন্দ্র গামেনী =ধীর গতি
*গজ কচ্ছপের যুদ্ধ =প্রবল প্রতিদন্দিতা
 *ঘটিরাম =অযোগ্য মূর্খ
*ঘটি ডুবে না নামে তালপুকুর =অপদার্থের বড় নাম
*চষে বেড়ানো =বার বার যাওয়া
*চোখ টাটানো =ঈর্ষান্বিত হওয়া
*চোখ ফোটা =জ্ঞান লাভ করা
*চিচিং ফাক =সার্থসিদ্ধির সহজ পথ
*ছকড়া নকড়া =সস্তা
*ছাই চাপা আগুন =প্রচ্ছন্ন কষ্ট 
*ছাই পাশ =বাজে জিনিস
*ছুছোর কেত্তন =নিরন্তর কলহ
*জগদ্দল পাথর =গুরুভার
*জিভ কাটা =লজ্জা প্রকাশ করা
*ছা পোষা =পোষ্য ভারাক্রান্ত
*ছায়া মাড়ানো= নিকটে যাওয়া
*ছাই করা =নষ্ট করা
*জিভ  কাটা =লজ্জা প্রকাশ করা
*জিগির তোলা =শোরগোল সৃষ্টি করা
*জগদ্দলপাথর =গুরুভার
*জল উচু জলনিচু =খোশামোদি
*জলের আলপনা =ক্ষনস্থায়ী জিনিস
*জলাঞ্জলী দেয়া =বিসর্জন দেওয়া
*জারি জুরি মারা =বাহাদুরি করা
*জিলাপির প্যাচ =কূটবুদ্ধি
*জুজুর ভয় =কাল্পনিক ভয়
*জোঁকের মুখে নুন =দুষ্ট লোকের উপযুক্ত শাস্তি
*জো হুকুম =চাটুকার
*ঝিনুকের নড়া= মাথা খারাপ হওয়া
*ঝাড়া কাক =বিপর্যস্ত ,সারা দিন ভিজে ঝাড়া কাক হয়ে সে এখন বাসায় ফিরেছে
*ঝাড় বংশ=বংশের সমস্ত লোক ,
*ঝাল ঝাড়া =আক্রোশ মিটানো
*ঝকমারি মাশুল =বোকামির শাস্তি
*টানাপোড়েন=অভাব অনটন
*টনটনে কপাল =মন্দ ভাগ্য
*টনক নড়া =সচেতন হওয়া
*টাকাটা সিকিটা =যত্সামান্য পয়সাকড়ি ,তোমার ঔ টাকাটা সিকিটা আমি ধরতে চাই না
*টাকার বক =সম্পদ শালী
*টুলো পন্ডিত =কেবল পুথিগত বিদ্যায় অভিজ্ঞ
*টো টো কোম্পাণী =ভবঘুরের দল
*টুপ ভুজঙ্গ=নেশায় পরিপূর্ণ
*ঠান্ডা লড়াই =গোপন বিরোধিতা
*ঠেলা সামলানো=বিপদের ঝুকি নেওয়া
*ঠাঁট বাঠ=বাহ্যিক আড়ম্বড়
*ঠুঠোজগন্নাথ =দায়িত্ব হীন অকর্মন্য ব্যক্তি
*ঠোট উল্টানো =তাচ্ছিল্ল করা
*ডাকাবুকা =সাহসী
*ডবকা বয়স =নবযৌবন
*ডালভাঙ্গা বাঁদর =অনিষ্ট কারী লোক
*ডিমরোগ=মাতৃগর্ভ থেকে রোগগ্রস্ত
*ঢেঁকির কুমির =অপদার্থ
*ঢাকের কাঠি =তোষামুদে
*ঢাকের বাঁয়া =অকেজো
*ঢেঁকির কচকচি =কলহ
*ঢাক ঢাক গুড় গুড় =লুকোচুরি
*ঢাকের পিঠে বাঁশ =অনাবশ্যক ,তাকে এখানে ডেকে আনা আর ঢাকের পিঠে বাঁশ একই কথা
*ঢেঁকির আঁকশি =যার কারনে প্রায়ই ঝামেলা পোহাতে হয়
*ঢিমে তেতালা =মন্থর গতি
*ঢিপির মাকাল =স্থুলকায় ও অকর্মন্য
*ঢিকিয়ে ঢিকিয়ে =আস্তে আস্তে
*তালঠোকা =সগর্ব উক্তি
*তক্কে তক্কে থাকা =গোপনে সতর্ক থাকা
*তালকানা =কান্ডজ্ঞান হীন
*তালপাতার সেপাই =কঙ্কাল সারদেহ
*তামার বিষ =অর্থের কু প্রভাব ,এক দিন তুমি তোমার তামার বিষেই ছার খার হয়ে যাবে
*তোলা হাঁড়ি =গম্ভীর
*তুলসি বনের বাঘ =ভন্ড
*তীর্থের কাক =সাহায্যের প্রতীক্ষায় থাকা
*থাবাদেওয়া =জবরদস্তি করা
*থতমত খাওয়া =কিংকর্তব্যবিমূড় হওয়া
*দশমীর দশা =জীবনের শেষ দশা
*দহলা নহলা করা =ইতস্তত করা
*দাঁত ফুটানো =কঠিন বিষয় আয়ত্ত করা
*দাঁত ভাঙ্গা =দর্পচুর্ন করা
*দিকপাল =প্রভাবশালী ব্যক্তি
*দুয়ের বা র =অযোগ্য
*ধামাধরা =তোষামোদ করা
*ধড়িবাজি করা =ধুর্তামী করা
*ধরা-চূড়া =সাজ পোশাক ,অফিস থেকে ফিরেই ধরা- চূড়া ছেড়ে হাফ ছাড়ি
*ধরাকে সরা জ্ঞান করা =অহংকারী হওয়া
*ধকল সওয়া =উপদ্রব সহ্য করা
*ধরতাই বুলি =প্রচলিত বুলি
*ধিঙ্গি নাচ =উদ্যাম নৃত্য ,যাত্রা গানের ধিঙ্গি নাচ দেখে তরুন রা অধ পতনে যাচ্চে
*ধুতি খাওয়া =ঘুষ খাওয়া
*ধোপার গাধা =ভার বাহী ,ফলবাহী নয়
*নয়ন ননী =অশ্রু
*নন্দকুমার =অত্যন্ত আদুরে
*নগদ নারায়ন =নগদ অর্থ ,নগদ নারায়ন নাদিলে   এ জগতেকিছুমিলেনা
*নরসুন্দর =নাপিত
*নাঘরকা না ঘটকা =কোন পক্ষেই আন্তরিক নয়
*নাড়ি নক্ষত্র =সব তথ্য
*নিকুচি করি =তিরস্কার করা ,তোমাকে নিকুচি করি তোমার চরিত্র ভাল নয়
*ধ্রুবতারা =অনন্য লক্ষ্য
*নাক কাটা সেপাই =দল ছাড়া হয়েও যে দলের প্রতীক ধারন  করে
*নাকে মুখ গুজে =তাড়াতাড়ি করে
*নিমরাজি =প্রায় রাজি
*পাত তাড়ি গুটানো =স্থান ত্যাগ করা
*নাকে মুখে কথা =বাচলতা 
*নাকের উপর রেলগাড়ি =খাঁদা নাক ,তোমার কি নাকের উপর রেলগাড়ি গিয়েছে নাকি ?কিছুই তো টের পেলাম না
*পটের বিবি = সুসজ্জিত
*পেটে পেটে বুদ্ধি =দুষ্ট বুদ্ধি
*পাগর পার =পলায়ন করা
*পাঁচ কান হওয়া =গোপন বিষয় প্রচার হওয়া
*পারের কড়ি =পরকালের মুলধন
*পাথরে পাঁচ কিল=সৌভাগ্য ,তোর তো এখন পাথরে পাঁচ কিল ,তিন ছেলে আয় করে
*পালের গোদা =দলপতি
*পেটের ভাত চাল হওয়া =অত্যন্ত দুর্ভাবনায় পড়া
*পুঁটি মাছের প্রান =অত্যন্ত ক্ষীন প্রান শক্তি
*প্রমাদ গোনা =ভীত হওয়া
*ফড় ফড় করা =অনবরত কথা বলা
*ফতে করা =জয় করা
*ফাঁফা ঢেকি =সামর্থহীন
*ফপর দালালি =পায়ে পড়ে কারও সমর্থনে কথা বলা
*ফোঁড়ন কাটা =টিপ্পনী কাটা
*ফুলবাবু =বিলাসী
*ফুলটুসি =সহজে আহত বোধ করে যে
*বালির বাঁধ =ক্ষনস্থায়ী
*বাঁজ খাই গলা =কর্কশ গলা
*বইয়ের পোকা =অত্যন্ত পড়ুয়া
*বগল বাজানো =আনন্দ প্রকাশ করা
*বাঘের আড়ি =কঠিন শত্রুতা
*বুক দশ হাত হওয়া =আনন্দিত হওয়া
*বেগার ঠেলা =ইচ্ছার বিরুদ্ধে কাজ করা
*বাঘের মাসি হওয়া =অত্যন্ত সাহসী হওয়া
*বারো ভুতে =সম্পর্কহীন আত্নীয়ের দল
*বিন্দু বিসর্গ =কিছুই না
*বিষ বৃক্ষ =অনাচারের উত্স
*ভালুক জ্বর =ক্ষনস্থায়ী
*ভিটায় ঘুঘু চরানো =চরম ক্ষতি করা
*ভাদ্র মাসের তাল =প্রচন্ড কিল
*ভাঁড়ে মা ভবানী =নি:সম্বল অবস্থা
*ভুতের বেগার =বৃথাশ্রম
*মনি কাঞ্চন যোগ =অতি সুন্দর মিলন
*মনি হারা ফনি =অতি প্রিয় ব্যাক্তি হারানোর ফলে অস্থির ব্যক্তি
*মন উঠা =খুশি হওয়া
*মন ঢালা =সমর্পন করা
*মানিক জোড় =প্রগাড় বন্ধুত্ত
*মাছের মার পুত্র শোক =কৃত্তিম শোক
*মামা ভাতে থাকা =অতি যত্নে লালিত পালিত হওয়া
*মিছরির ছুরি =মধুর অথচ তীক্ষ্ন
*মাথার উপর শকুন পড়া =আসন্ন মৃত্যুর লক্ষন দেখা দেওয়া
*মাথায় হাত বুলানো =কৌশলে সার্থ হাসিল করা
*মেছো হাটা=তুচ্ছ বিষয়ে মুখরিত করা
*যক্ষের ধন =কৃপন ব্যক্তির ধন
*যমের দোসর =নিষ্ঠুর ব্যক্তি
*যমের অরুচি =যে সহজে মরেনা
*রায় বাঘিনী =উগ্র স্বভাবের নারী
*রাবনের গোষ্ঠী =বড় পরিবার
*রাঘব বোয়াল =অত্যন্ত লোভী সর্বগ্রাসী ব্যাক্তি
*রাবনের চিতা =দীর্ঘ স্থায়ী দু:
*লঙ্কা পায়রা =ফুলবাবু
*লগন চাদ = ভাগ্যবান
*লেজে খেলে = চাতুরি করা
*শিরে সংক্রান্তি =আসন্ন বিপদ
*শিকায় উঠা =স্থগিত
*শকুণি মামা =অনিষ্ট কর ব্যক্তি
*শাপে বর =অকল্যান থেকে কল্যান
*শাঁখের করাত =উভয় সংকট
*সাত খন্ড রামায়ন =বৃহত্ ব্যপার
*সাত ঘাটের পানি খাওয়া =বহু চড়াই  উতরাই এর অভিজ্ঞতা
*ষত্বনত্ব জ্ঞান =কান্ড জ্ঞান
*সবে ধন নীল মনি =একমাত্র ছেলে
*সরফরাজি করা =অজাচিত মাতব্বরি করা
*হাত টান =চুরির অভ্যাস
*হাতের পাচ =শেষ সম্বল
*হাড় হাভাতে =হতভাগা
*হাটে হাড়ি ভাঙ্গা= গোপনীয়তা প্রকাশ

*লঘুগুরু জ্ঞান =কান্ড জ্ঞান 

Comments

Popular posts from this blog

ডাচ বাংলা ব্যাংকের ৩৯ গ্রাহকের দেড় কোটি টাকা উধাও!

প্রতারণা ও জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে অবৈধ প্রক্রিয়ায় ৩৯ জন গ্রাহকের মোট এক কোটি ৫৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ডাচ বাংলা ব্যাংকের এজেন্টসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) দুদকের রংপুর জেলা কার্যালয়ে সংস্থাটির উপপরিচালক মো. মোস্তাফিজুর রহমান বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। সংস্থাটির একটি সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। মামলার আসামিরা হলেন- মেসার্স শিরিন ট্রেডার্সের মালিক ও ডাচ বাংলা ব্যাংকের এজেন্ট মোছা. জোবেদা বেগম, তার স্বামী মো. আবুল কালাম আজাদ, তার মেয়ের জামাই এ.বি.এম আতাউর রহমান, এজেন্ট ব্যাংকের কর্মচারী মো. শাহজাহান ও জাহাঙ্গীর আলম।   এজাহার সূত্রে জানা যায়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে বিভিন্ন অপকৌশল ও অসৎ উদ্দেশ্যে ডাচ্ বাংলা ব্যাংক লিমিটেডের এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রমের আড়ালে প্রতারণা ও জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে অবৈধ প্রক্রিয়ায় ৩৯ জন গ্রাহকের মোট এক কোটি ৫৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেছেন। মোছা. জোবেদা বেগম ও তার স্বামী ২০১৮ সালের অক্টোবরে ডাচ বাংলা ব্যাংকের এজেন্ট হিসেবে কার্যক্রম শুরু করে বিভিন্ন গ্রাহকের কাছ থেকে এফডিআর খুলে...

সোনালী ব্যাংককে এক কোটি রুপি জরিমানা করল ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

  লেনদেনের বিধি ও নির্দেশনা লঙ্ঘন করায় বাংলাদেশের সোনালী ব্যাংককে ৯৬ লাখ ৪০ হাজার রুপি জরিমানা করেছে ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া (আরবিআই)। মুম্বাইভিত্তিক সেন্ট্রাল ব্যাংক অব ইন্ডিয়াকেও একই অভিযোগে ১ কোটি ৫০ লাখ রুপি জরিমানা করা হয়েছে। খবর হিন্দুস্তান টাইমসের। মুম্বাইয়ের ব্যাংকটির বিরুদ্ধে ঋণসংক্রান্ত নির্দেশনা মেনে চলতে ব্যর্থ হওয়া, অগ্রিম লেনদেনে ত্রুটি এবং গ্রাহক সুরক্ষা দিতে ব্যর্থতার অভিযোগ আনা হয়েছে। আর সোনালী ব্যাংককের বিরুদ্ধে অসংগতিপূর্ণ লেনদেনে সতর্কতা অবলম্বন করার ব্যর্থতার অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া ব্যাংকটির বিরুদ্ধে সুইফট সম্পর্কিত কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার অভিযোগও তোলা হয়েছে।  ২০২২ সালের ৩১ মার্চ থেকে চলমান একটি পর্যবেক্ষণের ফল হিসেবে এই জরিমানা করেছে আরবিআই। পর্যবেক্ষণে বেশ কিছু অসংগতিপূর্ণ আচরণ ধরা পড়ে। এ কারণে ব্যাংক দুটিকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছিল।  সরকারের ভর্তুকির বিপরীতে একটি প্রতিষ্ঠানকে ঋণের অনুমোদন দিয়েছিল মুম্বাইভিত্তিক সেন্ট্রাল ব্যাংক অব ইন্ডিয়া। এ ছাড়া অননুমোদিত ই–লেনদেনের সঙ্গেও যুক্ত ছিল ব্যাংকটি। ...

এস আলমের কাজের মেয়ের হিসাবে কোটি কোট টাকা?

  বিতর্কিত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের মালিক সাইফুল আলমের কাজের মেয়েও কোটিপতি। শীর্ষ ব্যবসায়ী এস আলমের গৃহকর্মী মর্জিনা আক্তারের নামে ৫ কোটি টাকার সম্পত্তি ছাড়াও মিলেছে বিপুল পরিমাণ সম্পদের খোঁজ। পেশায় গৃহকর্মী হলেও মর্জিনার নামে দু’টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে লেনদেন হয়েছে আড়াই কোটি টাকা। এছাড়া মর্জিনার নামে কয়েকটি ব্যাংকে ২২টি এফডিআর’এ থাকা এক কোটি টাকা জমা রাখার সন্ধান পাওয়া গেছে। ইসলামী ব্যাংকে চাকরি দেখিয়ে নিজ নামে এ সম্পদ গড়েছে মর্জিনা আক্তার ও তার স্বামী সাদ্দাম হোসেন।  বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিট (বিএফআইইউ) এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে এসব তথ্য। এতে দেখা যায়, চট্টগ্রামে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের প্রবর্তক মোড় শাখায় মর্জিনা আক্তারের নামে গত ২৭ আগস্ট পর্যন্ত এক কোটি ৮৪ লাখ ১৬ হাজার ৭২১ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। বিভিন্ন সময়ে নগদ ও চেকের মাধ্যমে এসব অর্থ জমা হলেও কিছুদিনের মধ্যে সেই অর্থ উত্তোলন করা হয়। কোটি কোটি টাকার লেনদেন হলেও সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী মর্জিনা আক্তারের ব্যাংক হিসাবে এখন জমা আছে মাত্র ৬০৫ টাকা। অন্যদ...