Skip to main content

প্রতিযোগীতামূলক যেকোন পরীক্ষার জন্য কিছু প্রবাদ প্রবচন

প্রবাদ প্রবচন :
 *অর্চনের ধন চর্বনে খায়অসদউপায়ে অর্জিত ধন অসদুপায়ে ব্যয় হয়
*অনেক গবা কলে গোবর্ধন বাবু হয়অনেক মূর্খকে সময়ে খ্যাতি লাভ করতে দেখা যায়
*অদৃষ্টের কপাল ভাতে বিচি চকচক করে ---যে দুভাগ্য নিয়ে জন্মায় সে যেখানে যাবে কষ্ট ভোগ করবে
*আদার গাঁয়ে শিয়াল রাজাযেখানে যোগ্য লোকের অভাব
*আগে দর্শনধারী পরে গুন বিচারিপ্রথম দৃষ্টিতে ভাল নালাগলে তার গুনের সন্ধান কেউ করে না
*আসলে মুষল নেই ঢেকি ঘরে চাঁদোয়াযথাযোগ্য ব্যবস্থা অবলম্বনের অভাব
*আটে পিঠে ধর তবে ঘোড়া চড়যোগ্য হয়ে কোন কাজে হাত দেওয়া
*উনো বীজে দুনো ফসলসামান্য বীজে অধিক ফসল
*উচু গাছে ঝড় বেশি লাগেযেমন আয় তেমন ব্যয়
*একে তো মনসা তায় ধুনোর গন্ধযে যাতে রেগে যায় তাই করা
*কনু ছাড়া গীত নাইসব জায়গায় একই কথা বলা
*কড়ি দিয়ে কানা গরু কেনাবেকার এর ন্যায় টাকা পয়সা খরচ করা
*কাকের মাংস কাকে খায় নাস্বজাতির কেউ ক্ষতি করেনা
*কড়িতে বাঘের দুধ মিলেঅর্থে দুষ্প্রাপ্য জিনিস পাওয়া যায়
*কানা ছেলের নাম পদ্ম লোচনযার মোটেই গুন নেই তার গুন বেশি বলে প্রচার করা
*কুকুরের পেটে ঘি সয়নাঅভ্যাস স্বভাবের অসঙ্গতি
*কুড়ে গরু অমাবস্যা খোঁজেসুযোগের সন্ধান করা 
*কিনতে পাগল বেচতে ছাগলপ্রয়োজন কোন যুক্তি তর্কের ধার ধারে না
*খাল কেটে কুমির আনানিজের বিপদ ডেকে আনা
*গেয়োঁ যোগী ভিক্ষা পায়নানিজ দেশের গুণি ব্যক্তি নিজ দেশে সম্মান পায়না
*গঙ্গাজলে গঙ্গা পুজা করাপরের জিনিস দিয়ে পরের তুষ্টি সাধন
*গোড়া কেটে আগায় জল ঢালাজ্ঞাতসারে কারো ক্ষতি করে ,পরে সংশোধনের প্রয়াস
*গাছে না উঠতে এক কাদিকাজে অনতীর্ন হওয়ার আগে ফলআসা করা
*গরজ গোয়ালা তেল বয়প্রতিকারের উপায় না থাকলে সহ্য করতে হয়
*গাধাপিঠে ঘোড়া হয়নাযে  যেমন সেঠিক তাই
*গোল মালে চন্ডপাঠ করাদুযোগে সুবিধা করে নেওয়া
*ঘটি ডুবে না নামে তাল পুকুরকাজে নয় নামে বড়
*ঘর সন্ধানে রাবন নষ্টদেশদ্রোহী সন্ধানে সবশেষ
*ঘরের শত্রু বিভীষনযে গৃহ বিবাদ বাধায়
*ঘষতে ঘষতে পাথর ও ক্ষয় হয়কোন জিনিষই চিরস্থায়ী হয়না
*ঘুঁটো পোড়ে গোবর হাসেঅন্যের  বিপদে খুশি হওয়া
*ঘুঘু দেখেছ ফাঁদ দেখনিচুড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেওয়ার আগে চিন্তা করা
*ঘোড়া চিনে কানে আর দাতা চিনে দানেচেহারা ও চারিত্রিক বৈশিষ্ট দেখে লোক চেনা যায়
*ঘোড়া দেখে খোড়া হওয়া সাহায্যকারী দেখে কাজে অনিহা প্রকাশ করা
*ঘোমটার ভিতর খেমটা নাচঅতি ভক্তি চোরের লক্ষন
*ঘর পোড়া গরু সিঁদুর দেখলে ভয় পায়পূর্বের বিপদের অভিজ্ঞতায় অল্প বিপদের আভাসে কাতর হওয়া
*চক চক করলে সোনা হয়নাচেহারায় আসল গুন ধরা পড়ে না
*চেনা বামুনে র পৈতা লাগেনা  -পরিচিত ব্যক্তির পরিচয়ের দরকার পড়ে না
*চক্ষু কর্ণের বিবাদ ভঞ্জন করাপ্রত্যক্ষ জ্ঞান অর্জন করা
*ছেড়ে দে মা কে দে বাচিদায়িত্ব থেকে অব্যহতি পাওয়ার জন্য ব্যকুলতা
*চোখের সাক্ষী গাট কাটাদুষ্ট লোক দুষ্ট লোকের সাহায্য করে থাকে
*জুতা সেলাই থেকে চন্ডী পাঠসর্বস্তরের কাজ
*ঠক বাঁচাতে গাঁ  উজাড়যে জায়গায় সবাই খারাপ সেজায়গায় খারাপ মুক্ত করা যায় না
*ঠেলায় পড়ে ভোলায় গেলামশক্ত লোকের পাল্লা্য় পড়ে তাকে অতিরিক্ত মান্য করা
*ঠেকে শিখা আর দেখে শিখাবাস্তব আভজ্ঞতা জ্ঞানীর চেয়ে ভাল শিক্ষাদেয়
*ডানপিটের মরন গাছের আগায়উচ্ছৃঙ্খল ব্যক্তির মৃত্যুর ঠিক নেই
*ডানে আনতে বাঁয়ে কুলোয় নাদিন আনে দিন খায়
*ঢাল নেই তলোয়ার নেই নিধিরাম সর্দারগৃহবাসী সৈন্য
*তুমি বেড়াও ডালে ডালে আমি বেড়াই পাতায় পাতায়এক জনের চেয়ে অন্য জন বেশি চালাক
* দিনে বাতি যার ঘরে তার ভিটায় ঘুঘু চরেঅপচয় করলে অভাবে পড়তে হয়  
*দশচক্রে ভগবান ভুতদশ জনের চক্রান্তে ভাল মানুষ ও খারাপ হয়ে যায়
*দরজার ঘাস গরুতে খায় নাপরিচিত জিনিসের কদর নেই
*ধর্মের ঢাক আপনি বাজেসত্য একদিন প্রকাশিত হবেই
*ধর্মের কল বাতাসে নড়েসত্য কোন সময় গোপন থাকে না
*ন্যাড়া বেল তলায় একবার ই যায়ঠক কাজে কোন লোক বার বার যায়না
*নিচে যদি উচ্চ ভাবে সুবুদ্ধি উড়ায়ে হাসেবোকার নিরবতাই ভালো জবাব
*পথ চলবে যেনে কড়ি নিবে গুনেকাজে নামার আগে দেখে শুনে নাও
*পেয়াদার আবার শশুর বাড়িযার বিশ্রাম নেই তার আবার প্রমোদ ভ্রমন
*পুরনো চাল ভাতে বাড়েপুরোনো সব জিনিসই শ্রেয়
*ফেন দিয়ে ভাত খায় গল্পে মারে দইমান রাখার জন্য আসল জিনিস গোপন করা
*বরের ঘরের মাসি কনের ঘরের পিসিদুমুখো আচরন করা
*বজ্র আঁটুনি ফোস্কা গেরোসতর্কতার মধ্যে অসতর্কতা
*বিয়ে করতে কড়ি ঘর বাঁধতে দড়িউপযুক্ত কাজে উপযুক্ত জিনিষ ব্যবহার
*বিড়ালের গলায় ঘন্টা বাঁধাবিপজ্জনক কাজ করা
*বিষ নেই তার কুলোপনা চক্করক্ষমতাহীনের বৃথা আস্ফালন
*বামুন গেল ঘর তো লাঙ্গল তুলে ধরমালিকের অনুপস্থিতিতে কাজে ফাঁকি দেওয়া
*বুড়ো শালিকের ঘাড়ে রোঁশিশু সুলভ আচরন
*ভাগের মা গঙ্গায় পায়নাভাগাভাগির কাজে সবাই দায়িত্ব এড়াতে চায়
*বাঁশের চেয়ে তার কঞ্চি বড়বড়র চেয় ছোটর আস্ফালন বেশি
*ভুতের মুখে রাম নামঅসাধুর কাছে সাধুতার কখা
*ভাগাড়ে গরু মরে শকুনির টনক নড়েঝোপ বুঝে কোপ মারা
*মড়ার উপর খাড়ার ঘাবিপদের উপর বিপদ
*বেল পাকলে তাতে কাকের কি অধিকার হীন  ব্যক্তির বৃথা আফসোস
*মোট মাট রাঁধেনা ভাত তা তপ্ত আর পানতা ভিখারির অত শত বিচার করতে নেই
*যেমনি বুনো ওল তেমনি বাঘ তেতুলআঘাত অনুযায়ী প্রতিঘাত করা া
*যার ধন তার ধরা নয় নেপোয় মারে দইএকজন খাটে আর ফল ভোগ করে অন্য জন
*যত দোষ নন্দ ঘোষমূর্খকে বার বার দোষী সাব্যস্ত করা
*যার লাঠি তার মাটি ---কর্মঠ ব্যক্তি জীবন যুদ্ধে সফল
*যার কাজ তারে সাজে অন্য লোকের লাঠি বাজেঅযোগ্য লোকের হাতে কাজের দায়িত্ব দিলে কাজে বিভ্রাট দেখা দেয়
*রুপে কালো গুনে আলোগুনের কদরই মানুষ করে থাকে
*লাখ কথার এক কথাশ্রেষ্ঠ উক্তি
*লাগে টাকা দিবে গৌরী সেননিজের টাকা খরচ করতে কষ্ট লাগলেও অন্যের টাকা মুক্ত হস্তে খরচ করে
*লেবু কচলালে তিতা হয়বাড়াবাড়িতে খারাপ ফল
*শাক দিয়ে মাছ ঢাকাকোন কিছু গোপন করার চেষ্টা
*সময়ের এক ফোঁড় অসময়ের দশ ফোঁড়সময়মত ব্যবস্থা না নিলে ঝামেলা বাড়ে
*সাপের পাচ পা দেখাগর্বে অন্ধহওয়া

*হাত ঝাড়া দিলে পর্বত-সামান্য শ্রমে বিরাট কাজ সম্পন্ন 

Comments

Popular posts from this blog

ডাচ বাংলা ব্যাংকের ৩৯ গ্রাহকের দেড় কোটি টাকা উধাও!

প্রতারণা ও জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে অবৈধ প্রক্রিয়ায় ৩৯ জন গ্রাহকের মোট এক কোটি ৫৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে ডাচ বাংলা ব্যাংকের এজেন্টসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। বৃহস্পতিবার (১২ সেপ্টেম্বর) দুদকের রংপুর জেলা কার্যালয়ে সংস্থাটির উপপরিচালক মো. মোস্তাফিজুর রহমান বাদী হয়ে মামলাটি দায়ের করেন। সংস্থাটির একটি সূত্র বিষয়টি নিশ্চিত করেছে। মামলার আসামিরা হলেন- মেসার্স শিরিন ট্রেডার্সের মালিক ও ডাচ বাংলা ব্যাংকের এজেন্ট মোছা. জোবেদা বেগম, তার স্বামী মো. আবুল কালাম আজাদ, তার মেয়ের জামাই এ.বি.এম আতাউর রহমান, এজেন্ট ব্যাংকের কর্মচারী মো. শাহজাহান ও জাহাঙ্গীর আলম।   এজাহার সূত্রে জানা যায়, আসামিরা পরস্পর যোগসাজশে বিভিন্ন অপকৌশল ও অসৎ উদ্দেশ্যে ডাচ্ বাংলা ব্যাংক লিমিটেডের এজেন্ট ব্যাংকিং কার্যক্রমের আড়ালে প্রতারণা ও জাল-জালিয়াতির মাধ্যমে অবৈধ প্রক্রিয়ায় ৩৯ জন গ্রাহকের মোট এক কোটি ৫৩ লাখ ৫০ হাজার টাকা আত্মসাৎ করেছেন। মোছা. জোবেদা বেগম ও তার স্বামী ২০১৮ সালের অক্টোবরে ডাচ বাংলা ব্যাংকের এজেন্ট হিসেবে কার্যক্রম শুরু করে বিভিন্ন গ্রাহকের কাছ থেকে এফডিআর খুলে...

সোনালী ব্যাংককে এক কোটি রুপি জরিমানা করল ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক।

  লেনদেনের বিধি ও নির্দেশনা লঙ্ঘন করায় বাংলাদেশের সোনালী ব্যাংককে ৯৬ লাখ ৪০ হাজার রুপি জরিমানা করেছে ভারতের কেন্দ্রীয় ব্যাংক রিজার্ভ ব্যাংক অব ইন্ডিয়া (আরবিআই)। মুম্বাইভিত্তিক সেন্ট্রাল ব্যাংক অব ইন্ডিয়াকেও একই অভিযোগে ১ কোটি ৫০ লাখ রুপি জরিমানা করা হয়েছে। খবর হিন্দুস্তান টাইমসের। মুম্বাইয়ের ব্যাংকটির বিরুদ্ধে ঋণসংক্রান্ত নির্দেশনা মেনে চলতে ব্যর্থ হওয়া, অগ্রিম লেনদেনে ত্রুটি এবং গ্রাহক সুরক্ষা দিতে ব্যর্থতার অভিযোগ আনা হয়েছে। আর সোনালী ব্যাংককের বিরুদ্ধে অসংগতিপূর্ণ লেনদেনে সতর্কতা অবলম্বন করার ব্যর্থতার অভিযোগ রয়েছে। এ ছাড়া ব্যাংকটির বিরুদ্ধে সুইফট সম্পর্কিত কার্যক্রম নিয়ন্ত্রণে ব্যর্থতার অভিযোগও তোলা হয়েছে।  ২০২২ সালের ৩১ মার্চ থেকে চলমান একটি পর্যবেক্ষণের ফল হিসেবে এই জরিমানা করেছে আরবিআই। পর্যবেক্ষণে বেশ কিছু অসংগতিপূর্ণ আচরণ ধরা পড়ে। এ কারণে ব্যাংক দুটিকে কারণ দর্শানোর নোটিশ দেওয়া হয়েছিল।  সরকারের ভর্তুকির বিপরীতে একটি প্রতিষ্ঠানকে ঋণের অনুমোদন দিয়েছিল মুম্বাইভিত্তিক সেন্ট্রাল ব্যাংক অব ইন্ডিয়া। এ ছাড়া অননুমোদিত ই–লেনদেনের সঙ্গেও যুক্ত ছিল ব্যাংকটি। ...

এস আলমের কাজের মেয়ের হিসাবে কোটি কোট টাকা?

  বিতর্কিত ব্যবসায়ী এস আলম গ্রুপের মালিক সাইফুল আলমের কাজের মেয়েও কোটিপতি। শীর্ষ ব্যবসায়ী এস আলমের গৃহকর্মী মর্জিনা আক্তারের নামে ৫ কোটি টাকার সম্পত্তি ছাড়াও মিলেছে বিপুল পরিমাণ সম্পদের খোঁজ। পেশায় গৃহকর্মী হলেও মর্জিনার নামে দু’টি ব্যাংক অ্যাকাউন্টে লেনদেন হয়েছে আড়াই কোটি টাকা। এছাড়া মর্জিনার নামে কয়েকটি ব্যাংকে ২২টি এফডিআর’এ থাকা এক কোটি টাকা জমা রাখার সন্ধান পাওয়া গেছে। ইসলামী ব্যাংকে চাকরি দেখিয়ে নিজ নামে এ সম্পদ গড়েছে মর্জিনা আক্তার ও তার স্বামী সাদ্দাম হোসেন।  বাংলাদেশ ব্যাংকের আর্থিক গোয়েন্দা ইউনিট (বিএফআইইউ) এবং জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের (এনবিআর) অনুসন্ধানে বেরিয়ে এসেছে এসব তথ্য। এতে দেখা যায়, চট্টগ্রামে ফার্স্ট সিকিউরিটি ইসলামী ব্যাংকের প্রবর্তক মোড় শাখায় মর্জিনা আক্তারের নামে গত ২৭ আগস্ট পর্যন্ত এক কোটি ৮৪ লাখ ১৬ হাজার ৭২১ কোটি টাকার লেনদেন হয়েছে। বিভিন্ন সময়ে নগদ ও চেকের মাধ্যমে এসব অর্থ জমা হলেও কিছুদিনের মধ্যে সেই অর্থ উত্তোলন করা হয়। কোটি কোটি টাকার লেনদেন হলেও সর্বশেষ তথ্য অনুযায়ী মর্জিনা আক্তারের ব্যাংক হিসাবে এখন জমা আছে মাত্র ৬০৫ টাকা। অন্যদ...